Tuesday, February 27, 2018

বগুড়ার শেরপুরে ট্রাক চাপায় নিহত ১

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় নিহত ১ , সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন শেরপুর কলেজের শিক্ষার্থীরা।

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় নিহত ১

বগুড়া: বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় বালুবাহী ট্রাক চাপায় শেরপুর ডিগ্রি কলেজের পদার্থ বিজ্ঞানের সাবেক প্রদর্শক এইচ এম সরোওয়ার্দী নিহত হয়েছেন।  

মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের শেরপুর পৌরশহরের কলেজ রোড এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তিনি শেরপুর পৌরশহরের প্রফেসরপাড়ার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।  

শেরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক বুলবুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, সওদা-পাতি করে বাড়ি ফিরছিলেন নিহত সরোওয়ার্দী। 

রাস্তা পারাপারের সময় বগুড়াগামী (বগুড়া-ড-১১-০৮৫৬) একটি বালুবাহী ট্রাক তাকে চাপা দেয়।  এতে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন। 

এ ঘটনায় ঘাতক ট্রাক ও চালক হোসেন আলীকে আটক করা হয়েছে। ট্রাক চালক দুপচাঁচিয়া উপজেলা সদরের তমিজ উদ্দিনের ছেলে। এ ঘটনায় থানায় মামলা করা হবে বলে জানান তিনি।   

এদিকে দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে শেরপুর কলেজ রোড এলাকায় সড়ক অবরোধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা কলেজ রোডে গতিরোধক ও দুর্ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি করেন। 

পরে পুলিশ কর্মকর্তাদের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেন তারা।

বগুড়ায় র‌্যাব কর্তৃক ইয়াবা সহ ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাম রব্বানী শিপন:  বগুড়া সদর ও শাজাহানপুর উপজেলায় পৃথক অভিযান চালিয়ে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব- ১২) সদস্য কর্তৃক ২ মাদক ব্যবসায়ী কে আটক করেছেন।

বগুড়ায় র‌্যাব কর্তৃক ইয়াবা সহ ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক

এ সময় তাদের কাছ থেকে এক হাজার ৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ৩০ বোতল ফেনসিডিল, দুইটি মোবাইল ফোন ও মাদক বিক্রির ৮শ’ ৫০ টাকা জব্দ করা হয়।  

আটকরা হলেন- সোনাতলা উপজেলার হুয়াকুয়া গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে মো. সোহাগ ও শাজাহানপুর উপজেলার রহিমাবাদ মধ্যপাড়ার আবু তালেবের ছেলে তাজুল ইসলাম।  

মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে র‌্যাব-১২ এর পক্ষ থেকে পাঠানো এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।  

এতে বলা হয়, সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বগুড়া সদর উপজেলার জলেশ্বরীতলা ও শাজাহানপুর উপজেলার আড়িয়াবাজার এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্যসহ দুইজনকে আটক করা হয়। 

আটকরা দীর্ঘদিন ধরে বগুড়ার বিভিন্ন এলাকায় ইয়াবা ও ফেনসিডিল বিক্রি করে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

টাঙ্গাইলে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

 টাঙ্গাইলে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত  টাঙ্গাইল সদর উপজেলার তারটিয়া এলাকায় ট্রাকচাপায় অটোরিকশার এক যাত্রী নিহত হয়েছেন।


টাঙ্গাইলে-ট্রাকচাপায়-অটোরিকশা-যাত্রী-নিহত

এতে আহত হয়েছেন আরও তিনজন। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতের নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল পৌনে ৯টার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

টাঙ্গাইল পুলিশ কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুর নবী জানান, সকালে টাঙ্গাইল পুরাতন বাসস্ট্যান্ড থেকে সিএনজিচালিত একটি অটোরিকশা যাত্রী নিয়ে বাসাইল যাচ্ছিল।

পথে তারটিয়া এলাকায় এলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক ওই অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এতে আহত হন অটোরিকশা চালকসহ চারজন। 

পরে আহতদের উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন।   ব্রেকিংনিউজ/পিআর

বগুড়া-ঢাকা রুটে সকল বাস চলাচল বন্ধ

২৭ ফ্রেরুয়ারী, গোলাম রব্বানী শিপন, বগুড়া থেকেঃ   বগুড়া মোটর মালিক গ্রুপ ও নওগাঁ মোটর শ্রমিক সমিতির নেতাদের দ্বন্দ্বের জের ধরে এবার বগুড়া-ঢাকা রুটে বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

বগুড়া-ঢাকা-রুটে-সকল-বাস-চলাচল-বন্ধ

সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৭টার পর থেকে শহরের ঢাকাগামী যাত্রীবাহী বাসের সবগুলো কাউন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়। 

বগুড়া জেলা মোটর মালিক গ্রুপের যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম নিরাপদ নিউজকে জানান, পূর্বের দ্বন্দ্বের জের ধরে পাঁচদিন ধরে নওগাঁ শ্রমিক ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা বগুড়ার বাস মালিকদের ১৫টি বাস আটকে রেখেছেন। 

বিষয়টি নিয়ে কয়েকদিন ধরেই দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছিল। বিষয়টি নিয়ে সোমবার দুপুরেও রাজশাহী বিভাগীয় পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদ বগুড়া শহরের একটি রেস্টুরেন্টে জরুরি সভা করে। 

সভায় শান্তিপূর্ণ সমঝোতার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হলেও বিকেলে নওগাঁর শ্রমিক নেতারা ঢাকায় বগুড়ার বাস মালিকদের টিকিট কাউন্টার বন্ধ করে দেন। 

এর প্রতিবাদে রাতেই বগুড়া থেকে ঢাকাগামী সব বাস চলাচল বন্ধ করে দেন বগুড়ার মালিকরা। 

এরপরই বন্ধ করে দেওয়া হয় শহরের চারমাথায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, ঠনঠনিয়ায় ঢাকা বাস টার্মিনাল ও সাতমাথায় থাকা সব বাসের টিকিট কাউন্টারগুলো। 

আচমকা এমন সিদ্ধান্তে চরম দূর্ভোগ ও বিপাকে পড়েছে ঢাকাগামী শত শত যাত্রীগন।

Sunday, February 25, 2018

বগুড়ায় মাস ব্যাপী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন

বগুড়ায় বানিজ্য মেলা-২০১৮ উদ্ভোধন করা হয়েছে। 

বগুড়ায় মাস ব্যাপী আন্তর্জাতিক  বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন

গতকাল রাতে মাস ব্যাপী এই মেলার উদ্ভোথন করেন  অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আমিরুল ইসলাম। 

বগুড়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড এন্ডাস্ট্রিজের আয়োজনে ও বেনারসী গ্লোবাল ইভেন্টস লিমিটেডের সার্বিক সহযোগীতায় মেলার উদ্ধোধনী আয়োজন উপলক্ষে এক সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্যদান কালে তিনি  বলেছেন, 

বগুড়ায় এই বাণিজ্য মেলার মাধ্যমে ব্যবসা বাণিজ্য প্রসার ঘটবে ও আগমী বগুড়ায় নতুন নতুন বাণিজ্য ব্যবসা মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন ঘটবে।   

শহরের খান্দার এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা মমতাজ উদ্দীন স্টেডিয়ামে বগুড়া চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাছুদার রহমান মিলনের সভাপতিত্বে ১১ তম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন কালে প্রধান অতিথি হিসাবে উপরোক্ত বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আমিরুল ইসলাম । 

এর আগে তিনি ,ফিতা কেটে এবং বেলুন উড়িয়ে মাস ব্যাপী মেলার উদ্ভোদ্ধন করে।  

বগুড়ায় মাস ব্যাপী আন্তর্জাতিক  বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিশেষ অতিথি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল জলিল, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব মমতাজ উদ্দীন, 

বেনারসী গ্লোবাল ইভেন্ট লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান,এ্যাড: মকবুল হোসেন মকুল, অব কমার্সের সহ সভাপতি এম আর জুয়েল, মাহফুজুল ইসলাম রাজ সহ প্রমুখ।  

উল্লেখ্য , এবারের মেলার উদ্ভোধনী আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসাবে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও বগুড়ার পুলিশ সুপার উপস্থিত না  থাকায় উদ্ভোধনী আয়োজনে বেশ কিছুটা সংকির্নতা অনুভব করেছেন আয়োজক ও উপস্থিত সর্বস্তরের দর্শক বৃন্দ ।   সূত্র-এফএনএস

বগুড়া রেলস্টেশন বস্তিতে নেই শৌচাগার

নাজমুল হোসেন (১৬), বগুড়া শহরের রেলস্টেশনের পাশের বস্তিতে নেই কোনো পয়ঃনিষ্কাষণের ব্যবস্থা। পানিও আনতে হয় দূর থেকে।

বগুড়া রেলস্টেশন বস্তিতে নেই শৌচাগার

বস্তিটিতে পঞ্চাশটির বেশি পরিবারে কয়েকশ মানুষের বাস। যার এক তৃতীয়াংশ শিশু।

তাদের পানি টেনে আনতে হয় অন্য এলাকা থেকে। আর শৌচকর্ম করেন যেখানে সেখানে। নারীরা ভুগছেন বেশি।

দিন এনে দিন খাওয়া এসব মানুষের মৌলিক অধিকার দূরে থাক, প্রাকৃতিক নিত্যকর্মের মতো কাজের জন্য অন্ধকার বা ঝোপঝাড়ের আড়াল খুঁজতে হয় বলে জানান একজন নারী।

অনেক দূর থেকে পানি টেনে আনতে কষ্ট হয় বলে জানায় একটি শিশু।

অপর শিশু জানায়, তারা রেলপথের ওপরেই মলত্যাগ করে। খুব অভাব আর কষ্টের সাথে পানি ও শৌচাগারের কষ্টের কথা বলেন আরেক নারী।

এ ব্যাপারে শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা শাহ মো. ইসাহাক আলী হ্যালোকে জানান, এসব সমস্যা সমাধান করার কথা তার নয়। তিনি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে ধরবেন বলে আশা দেন।

সুনির্দিষ্ট তথ্য জানতে পারলে, শিশুদের এসব সংকটের সমাধান করতে ও শিশুদের আনন্দদায়ক পরিবেশ দিতে চেষ্টা করবেন জানান জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মাদ নূরে আলম সিদ্দিকী।

এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্বহত্যা "স্যরি আম্মু, মাফ করে দিও"

স্যরি আম্মু, মাফ করে দিও  উপজেলা প্রতিনিধি মির্জাপুর (টাঙ্গাইল)   
এসএসসি পরীক্ষার্থী মেহিয়া আক্তার বাবলি তার মৃত্যুর জন্য হৃদয় নামে এক ছেলেকে দায়ী করে গেছে।

এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্বহত্যা  "স্যরি আম্মু, মাফ করে দিও"

বাবলি মৃত্যুর আগে একটি চিরকুট লিখে যায়। যেখানে লেখা ছিল, ‘আমার মৃত্যুর জন্য হৃদয় দায়ী। স্যরি আম্মু, মাফ করে দিও।’  মেহিয়া আক্তার বাবলি ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিল।

দুটি পরীক্ষা বাকি থাকা অবস্থায় বাবলি বুধবার রাতে মির্জাপুর উপজেলা সদরের বাইমহাটী গ্রামের লোকমান হোসেনের ভাড়া বাসায় ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে।

আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ এনে বাবলির মা পারুল বেগম বাদী হয়ে বাবলির সহপাঠী আছিয়া আক্তার জয়া, তার মা ফাতেমা আক্তার সুমি ও হৃদয়কে আসামি করে থানায় মামলা করেন।

মির্জাপুর থানা পুলিশ এ মামলায় বাবলির সহপাঠী জয়ার মা ফাতেমা আক্তার সুমিকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠায়।    

জানা গেছে, মেহিয়া আক্তার বাবলি ও তার সহপাঠী আছিয়া খাতুন জয়া ভারতেশ্বরী হোমসের ছাত্রী। জয়া বিক্রমপুরের লৌহজং এলাকার কলাপাড়া গ্রামের রফিক মিয়ার মেয়ে।

মেহিয়া আক্তার বাবলির মা পারুল বেগম ঢাকায় পার্লারের ব্যবসা করেন। স্বামী পরিত্যক্তা পারুল বেগম দ্বিতীয় স্বামী নিয়ে ঢাকায় বসবাস করেন।

গত মঙ্গলবার বাবলির মা ফোনে জয়ার মা ফাতেমাকে ১৫০ টাকা ভাড়া দিয়ে বাবলিকে ঢাকায় তার কাছে পাঠাতে বলেন। পরে ফাতেমা বেগম বাবলিকে টাকা দিলে বিকেল ৩টায় ঢাকার উদ্দেশে রওয়ানা হয়।

বুধবার সন্ধ্যায় বাবলি মির্জাপুরের ভাড়া বাসায় ফিরে আসে এবং ড্রেস পরিবর্তনের কথা বলে মোবাইলে কথা বলতে বলতে তার কক্ষে ঢুকে।

সময় বেশি নেয়ায় ফাতেমা ও তার মেয়ে জয়ার সন্দেহ হয়। পরে বাসার মালিককে খবর দিলে দরজা ভেঙে বাবলির ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান তারা।

খবর পেয়ে মির্জাপুর থানা পুলিশ বাবলির মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।     রোববার সকালে বাসার মালিক বাবলির ফাঁসি দেয়া কক্ষটি পরিষ্কার করতে গেলে বাবলির ক্লাসের একটি খাতা দেখতে পান।

পরে খাতার পাতা উল্টে একটি চিরকুট পান। সেখানে লেখা রয়েছে, ‘আমার মৃত্যুর জন্য হৃদয় দায়ী। স্যরি আম্মু.... মাফ করে দিও।’

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মির্জাপুর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) খোকন কুমার সরকার বলেন, চিরকুট পাওয়ার বিষয়টি শুনেছি।

তবে এখনো হাতে পাইনি। চিরকুট পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।  এস এম এরশাদ/এএম/আরআইপি

এবার বিষধর সাপের মৃত্যু মানুষের কামড়ে

সাপের কামড়ে মানুষের মৃত্যুর ঘটনা নতুন নয়। তবে মানুষের কামড়ে সাপের মৃত্যুর ঘটনা কখনো শুনেছেন কি?

বিষধর সাপের মৃত্যু মানুষের কামড়ে

এমনই অবাক করার মতো ঘটনা ঘটেছে ভারতের মধ্য প্রদেশের মরিনা জেলার সাবালপুর টেহসিলের পাছের গ্রামে।

ওই গ্রামের জালিম সিং কুশওহা নামের এক ব্যক্তি গতকাল শনিবার নিজের খামারে কালো রঙের একটি সাপ দেখতে পান।

তখন জালিম কিছুটা মাতাল অবস্থায় ছিলেন। তিনি সাপ ধরে কামড়ে দেন। এর কিছুক্ষণ পরই সাপটি মারা যায় আর জালিম জ্ঞান হারান।   পরে গ্রামবাসী অচেতন অবস্থায় কুশওহাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

হাসপাতালের চিকিৎসক রগভিন্দ্র যাদব বলেন, সাপটিকে কামড়ানোর পর ভয়ে ও আতঙ্কে অজ্ঞান হয়ে যান জালিম। আর সাপটি খুব বিষধর ছিল।

যদি বিষ তাঁর রক্তে প্রবেশ করত, তা কুশওহার জন্য মারাত্মক হতে পারত।  তবে কুশওহা সুস্থ আছেন। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়ার পর তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এর আগে ভারতের উত্তর প্রদেশের এক ব্যক্তি প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে এক বিষধর সাপের মাথায় কামড় দেন। এতে সাপটি মারা যায়।
সুত্র: প্রজন্মমনিউজ / হাসান

বগুড়ায় শ্রমিকের বিদ্যুত তারের সংস্পর্শে ঝলসে গেলো শরীর

বগুড়ায় উচ্চ ক্ষমতা সমপন্ন বিদ্যুৎ তারের সংস্পর্শে এক শ্রমিকের গোটা শরীর ঝলছে গেছে।

বগুড়ায় শ্রমিকের বিদ্যুত তারের সংস্পর্শে ঝলসে গেলো শরীর

বগুড়ায় নির্মান কাজ করার সময় বিদ্যুৎ পিষ্ট হয়ে আনোয়ার হোসেন (৪৫)নামের এক শ্রমিক হাসপাতালে এখন মৃত্যুর সাথে লড়ছে ।

মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সন্ধ্যায় শহরের ঠনঠনিয়া এলাকায় । তার অবস্থা আশংকাজনক । আহত আনোয়ার হোসেন সদরের এরুলিয়া এরুলিয়া এলাকায় জবেদ আলীর পুত্র ।

বিষয়টি নিশ্চিৎ করে ছিলিমপুর ফাঁড়ী পুলিশের ইনচার্জ টিএসআই আজিজ মন্ডল সংবাদ সংস্থা কে জানান, আনোয়ার হোসেন জেলা পরিষদের একটি কাজ করার সময় অসাবধানতা বস্বত পাশের উচ্চ ক্ষমতা সমপন্ন বিদু্যূৎ সঞ্চালন তারের সংস্পর্শে চলে যান ।

এতে করে তার গোটা শরীর ঝলছে যায় । পরে মূমুর্ষ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ।

হাসপাতালের একটি সূত্রে বলা যে , উচ্চ ক্ষমতা সমপন্ন বিদ্যুৎ সঞ্চলন তারের সাথে সংস্পর্শে তার শরীরের প্রায় ৮০শতাংশ জায়গা পুড়ে গেছে । সূত্র -এফএনএস

হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে চার সদস্যর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ

অনলাইন ডেক্স : বরিশাল জেলার উজিরপুর পৌর এলাকার একটি পরিবারের চার সদস্যর সকলেই সনাতন (হিন্দু) ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। 

হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে চার সদস্যর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ

তারা হলেন, পৌর এলাকার ৫নং ওয়ার্ডের নিত্যানন্দ গুহের পুত্র উজ্জ্বল গুহ (৩৫) বর্তমান নাম মোঃ আবদুর রহমান ও তার স্ত্রী শিল্পী রানী দাস (২৮) 

বর্তমান নাম ফাতেমা বেগম, পুত্র সান গুহ (৭) বর্তমান নাম মোঃ হাসান, প্রান্ত গুহ (১) বর্তমান নাম মোঃ হোসাইন। 

পূর্বের নাম ও ধর্ম ত্যাগের পাশাপাশি নওমুসলিম আবদুর রহমান তার স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে পিতা-মাতাসহ পৈত্রিক ভিটেবাড়ি ছেড়ে সকল আত্মীয় স্বজনদের সাথে সম্পূর্নরূপে যোগাযোগ বিছিন্ন করে দিয়েছেন। 

সূত্রমতে, বেশ কয়েক বছর ধরে উজ্জ্বল গুহ বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জানতে শুরু করে। 

একপর্যায়ে সে ২০১৭ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারী বরিশাল ভাটিখানা আব্দুর রাজ্জাকিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা মইনুল ইসলামের মাধ্যমে কালিমা পাঠ করে এবং 

একই বছরের ৩০ আগস্ট বরিশাল সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে সনাতন (হিন্দু) ধর্ম ও নাম পরিবর্তন করে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে। 

এর কিছুদিন পরে ২০১৭ সালের ১২ সেপ্টেম্বর বরিশাল সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে একইভাবে নওমুসলিম আবদুর রহমানের স্ত্রী ও তার দুই সন্তান সনাতন (হিন্দু) ধর্ম ও নাম পরিবর্তন করে ইসলাম গ্রহন করেন। 

তবে বিষয়টি এতোদিন বিভিন্ন কারনে গোপন রাখা হয়েছিল বলে নিশ্চিত করেছেন নওমুসলিম মোঃ আবদুর রহমান। 

তিনি বলেন, ইসলাম গ্রহণ করে আমি অনেক সুখ ও শান্তিতে আছি। সঠিকভাবে যেন ইসলাম ধর্মের সকল নিয়ম-কানুন মেনে চলতে পারি তার জন্য তিনি সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন। 

ওই পরিবারটি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করায় উজিরপুরের ধর্মপ্রান মুসলিম সম্প্রদায়ের বিভিন্ন শ্রেনি ও পেশার মানুষ তাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা করছেন বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী। 

পৌর মেয়র মোঃ গিয়াস উদ্দিন বেপারী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।

সুত্্র : এফএনএস

Saturday, February 24, 2018

বগুড়ার গোকুলে নিহত নেতা সনি'র জানাযার নামাজ সম্পূূর্ণ

ফলোআপঃ বগুড়ার গোকুলে  রাম দায়ের কোপে নিহত সেচ্ছাসেবক দল নেতা সনি'র জানাযার নামাজ সম্পূূর্ণ 

বগুড়ার গোকুলে নিহত নেতা সনি'র জানাযার নামাজ সম্পূূর্ণ

এস আই সুমনঃ মহাস্থান (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া সদরের গোকুল ছ'মিল বন্দরে যুবদল ও সেচ্ছাসেবক দলের দলীয় কোন্দলে প্রতিপক্ষের রাম দা'য়ের কোপে নিহত 

ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন সম্পাদক সনি'র জানাযার নামাজ শনিবার বাদ আছর গোকুল মধ্যপাড়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

জানাযার নামাজে অংশ গ্রহন করেন বগুড়া জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সাবেক কাউন্সিলর শাহ মেহেদী হাসান হিমু, 

জেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক প্রভাষক আমিনুল ইসলাম ডাবলু,জেলা সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন সম্পাদক সাইমুম ইসলাম, 

সরকারী আজিজুল হক কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহব্বায়ক শফিকুল ইসলাম শফিক,ছাত্রনেতা নাহিদ,যুবনেতা বুলু মিয়া,

সাংবাদিক এস আই সুমন সহ মরহুমের আত্নীয় স্বজন সহ দলীয় নেতাকর্মীবৃন্দ ও এলাকার বিভিন্ন পেশা শ্রেনীর মানুষ উপস্থিত ছিলেন। 

জানাযার নামাজ শেষে লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। 

জানাযার নামাজ পূর্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শাহ মেহেদী হাসান হিমু মরহুম সনি'র আত্নার মাগফেরাত কামনা করেন ও তার শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানান,

সেই সাথে সনি'র হত্যার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নেওয়ার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহব্বান জানান।

বগুড়া শাজাহানপুরে আরএসএফ মডেল স্কুলের ৩য় শ্রেণীর এক ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু

জিয়াউর রহমান, শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া শাজাহানপুরের কালুদাম এলাকার

আরএসএফ মডেল স্কুলের রোমান সরকার (৮) নামে ৩য় শ্রেণীর এক আবাসিক ছাত্রের রহস্যজনক মূত্যু হয়েছে।

বগুড়া শাজাহানপুরে আরএসএফ মডেল স্কুলের  ৩য় শ্রেণীর এক ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু

রোমান সরকার বগুড়া সদর থানার নামুজা পালপাড়া গ্রামের মিলন সরকারের পুত্র। এবিষয়ে ওই স্কুলের দায়িত্বশীল কোন ব্যক্তির বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

ওই স্কুলের কর্মচারী নুর হাবিব জানান, স্কুলের অভিভাবক সমাবেশ উপলক্ষ্যে শুক্রবার বিকেলে রোমান সরকার স্কুল ক্যাম্পাসে কাজ করছিল।

একপর্যায়ে তিনি দেখতে পান কয়েকজন শিক্ষক তাকে ধরাধরি করে হাসপাতালের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। তিনিও শিক্ষকদেরকে সহযোগীতা করে রোমানকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোমানকে নিয়ে আসলে তার সঙ্গে থাকা শিক্ষকরা পালিয়ে যান।

নিহতের পিতা মিলন সরকার জানান, কিভাবে তার ছেলের মৃত্যু হয়েছে তিনি কিছুই জানেন না। তার ছেলে ওই স্কুলের আবাসিক ছাত্র ছিল।

শাজাহানপুর থানার এসআই রোম্মান হাসান জানান, শুক্রবার সন্ধায় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে রোমানের লাশ পাওয়া গেছে। রোমান সরকার গলায় গামছা

পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল জানিয়েছেন। পোষ্টমর্টেম রিপোর্ট হাতে না পাওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।

এ বিষয়ে থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে।

বগুড়ার গোকুলে ২ গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩ নিহত ১

গোলাম রব্বানী শিপন: মহাস্থান (বগুড়া) প্রতিনিধি: বগুড়ার শহরতলির গোকুল ইউনিয়নের পলাশবাড়ী মধ্যপাড়া গ্রামে নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় সনি (২৬) নামে এক স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

বগুড়ার-গোকুলে-২-গ্রুপের-সংঘর্ষে-আহত-৩-নিহত-১

এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ৩ জন। আহতদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। 

শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় এ ঘটনা ঘটে। আহতরা হলো, গোকুল ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মিজানুর রহমান মিজান, ও তার স্ত্রী সালমা আকতার নিশা এবং সেচ্ছাসেবক দলের কর্মী আবদুল হাকিম। 

পরে স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মিজানুর রহমান কে আশংকাজন অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়। 

এ ঘটনায় বগুড়া সদর থানার ওসি (তদন্ত) কামরুজ্জামান মিয়া এর সাথে কথা বললে তিনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোকুল ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মিজানুর রহমান এর সাথে দীর্ঘদিন ধরে একই ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক বিপুলের বিরোধ চলে আসছিল। 

গত ২-৩ দিন পূর্বে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিপুলের গ্রুপের লোকজন সভাপতি মিজানুর রহমানের গ্রুপের ওপর বিবাদমান হামলা চালায়। 

এ সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মিজানুর গ্রুপের মিজানুর, তার স্ত্রী নিশা, আবদুল হাকিম ও কর্মী গোকুল মধ্যপাড়া গ্রামের জামাত আলীর ছেলে সনি আহত হন। 

পরে এলাকাবাসী তাদের দ্রুত উদ্ধার করে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করলে বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে সেচ্ছাসেবক কর্মী সনি মারা যান। 

ওসি আরও বলেন, নিহত সনির লাশ উদ্ধার করে বগুড়া শজিমেক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এঘটনায় শুক্রবার বিকাল নাগাদ পর্যন্ত থানায় কোন মামলা হয়নি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

Friday, February 23, 2018

পাগলীটাও মা হয়েছে বাবা হয়নি কেউ!

পুলিশ সদর দফতর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ধর্ষণের মামলা হয়েছে ১৯১৪টি। প্রতি মাসে গড়ে ৩১৯টি মামলা। 

পাগলীটাও মা হয়েছে বাবা হয়নি কেউ!

যে সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ভয়াবহ। গত বছরের প্রথম ছয় মাসে গড়ে মামলা হয়েছে ৩১০টি।😰😰 . অন্যদিকে গত পাঁচ বছরে ধর্ষণের মামলা হয়েছে ১৮ হাজার ৯৮৭টি। তার মধ্যে ২০১৬ সালে ৩৭২৮টি, ২০১৫ সালে ৩৯৩০টি, ২০১৪ সালে ৩৬৯৫টি, ২০১৩ সালে ৩৯৫০ এবং ২০১২ সালে ৩৬৮৪টি।

এসব মামলায় প্রতিবছর মাত্র ৪ শতাংশ আসামির সাজা হয়েছে, বাকিদের অধিকাংশই অব্যাহতি পেয়েছে।😡😡  আমরা শিক্ষিত জাতি , আমাদের বিবেক , আর মানুষিকতা কোথায় নেমেছে ??? কোথায় আমাদের সভ্যতা , কোথায় আমাদের মনুষ্যত্ববোধ , কোথায় হারিয়ে গেছি । 😭😭

এই ধর্ষণময় সমাজ ব্যবস্থার জন্য কে দায়ি? 😞😞 কে নিবে এর দায়-ভার?-কার নেয়ার কথা ছিলো? 😞😞
হে সমাজ জবাব দে, -পাগলীর কুলে শিশু কি করে আসে? 
হে সমাজ জবাব দে,- পাগলী কি যৌনতা খুজেছিল রাতে?
হে সমাজ জবাব দে, -কি করে সন্তান এল পাগলীর গর্ভেতে? কি পরিচয়ে বড় হবে পাগলীর কোলের শিশু? হে সমাজ জবাব দে, - কত অনাচার হলে তুই একদিন জাগবি?😭😭  "হে মানবতা আজ তুমি কই" "এই সমাজ তোমাকে ছাড়া আজ অচল ও অত্যাচারী হয়ে পরেছে"😭😭

এটায় কি বাংলাদেশ ছিঃ ছিঃ উনার তো বিচার নাই কারন লোকটা তো পাগলী এতো কষ্ট জিবনে পাইনি

সংগ্রহীত

Thursday, February 22, 2018

নন্দীগ্রামে মাদক ব্যবসায়ী ও ডাকাত দলের সদস্যসহ গ্রেপ্তার ৪

বগুড়ার নন্দীগ্রামে অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ী ও আন্ত:জেলা ডাকাত দলের সদস্যসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ ।

নন্দীগ্রাম-মাদক-ব্যবসায়ী-ডাকাত দল-সদস্যসহ-গ্রেপ্তার-৪

পুলিশ জানিয়েছে, থানার এসআই ইনামুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে বুধবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পৃথক পৃথক অভিযান চালিয়ে ২০পিচ ইয়াবা সহ ২মাদক ব্যবসায়ী কে গ্রেপ্তার করে।  

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- উপজেলার ফোকপাল গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে বকুল হোসেন (৩৪) ও পৌর শহরের কলেজপাড়ার নুরুল ইসলামের ছেলে ইমরান শেখ বিল্পব (৩৬)। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।  

এদিকে একই রাতে নন্দীগ্রাম থানার ওসি (তদন্ত) পিএন সরকার ফোর্স নিয়ে পৃথক জায়গায় অভিযান চালিয়ে আন্ত:জেলা ডাকাত দলের সদস্য জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল থানার শিবপুর গ্রামের মৃত আসমত প্রামানিকের ছেলে রহিম বক্স (৫০) 

বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার জামগ্রামের মৃত: কাশেম আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম ভোলা (৪৫) কে গ্রেফতার করে। 

ডাকাতি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানা অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) পিএন সরকার গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শাজাহানপুরে নূরুন আইসিটি স্কুলে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া শাজাহানপুরের বেজোড়া দক্ষিণপাড়াস্থ নূরুন আইসিটি স্কুলে বর্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শাজাহানপুর-নূরুন-আইসিটি-স্কুল-বার্ষিক-ক্রীড়া-প্রতিযোগিতা-অনুষ্ঠিত


আজ বৃহস্পতিবার বিদ্যালয় চত্বরে এই ক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়।  বিদ্যালয়ের উপদেষ্টা আলহাজ্ব খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বগুড়া সদর উপজেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. এস.এম ইউনুস আলী সাকিদার।

অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা দৈনিক করতোয়া প্রতিনিধি সাজেদুর রহমান সবুজ। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক এম.এ সামাদের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এবং বিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাসেবক সদস্য ইউসুফ আলীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে 

বিশেষ অতিথি ছিলেন বেজোড়া দক্ষিণপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম তারা, ফয়েজুল্বা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক সুজল কুমার সরকার, সমাজ সেবক শাজাহান আলী, ছামচুন-জয়গুন মাদ্রাসার সভাপতি আব্দুল মান্নান, শিক্ষানুরাগী এ.এফ.এম মামুনুর রশিদ বিপ্লব, রজনী স্টীল হাউসের স্বত্ত্বাধিকারী আব্দুর রাজ্জাক, সাংবাদিক রমজান আলী রঞ্জু।  

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক মামুনুর রশিদ, রহিমা খাতুন সাথী, সাবরিনা খাতুন স্বরনী, সুমি আক্তার মেঘলা, পারভীন আক্তার শিলা, রুমানা আক্তার রুমা, জাকিয়া আক্তার, আয়েশা তাসনিম মিতা প্রমুখ।

Share this

বগুড়ায় ছাত্রীর শ্লিলতাহানীর ঘটনায় শিক্ষক গ্রেপ্তার

বগুড়ার শিবগঞ্জ রহবল উচ্চ বিদ্যালয়ের আনোয়ার হোসেন রুবেল নামের এক লম্পট শিক্ষকের নারী কেলেংকারী ঘটনায় আটক করা হয়েছে।  

বগুড়া-ছাত্রী-শ্লিলতাহানী-ঘটনায়-স্কুল-শিক্ষক-গ্রেপ্তার

আনোয়ার হোসেন রুবেল উপজেলার কৃষনপুর মধুপুর গ্রামের আব্দুল হাইযের পুত্র এবং রহবল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসাবে কর্মরত ।  

সম্প্রতি পিকনিকে যাওয়া এক ছাত্রীকে বাসের মধ্য একা পেয়ে শ্লিলতাহানীর ঘটনায় ফুঁসে ওঠা শিক্ষার্থীরা স্কুলে তালালাগিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে ক্লাক বর্জন করায় ওই শিক্ষককে আটক করে পুলিশ ।  

জানা গেছে , ইতি পূর্বে এলাকায় একাধিক নারী কেলেংকারী ঘটনার পরও শিক্ষকতায় যোগ দেন আনোয়ার হোসেন রুবেল । কিন্তু চোরায় না শোনে ধর্মের কাহিনী । পবিত্র পেশায় আশার পর সে বিভিন্ন সময়ে নারী কেলেংকারী ঘটনায় জরিয়ে পরে । 

এ নিয়ে বহুবার বিচার শালিশে তাকে সতর্ক করা হলেও লম্পট ওই শিক্ষক নিজেকে শোধরাতে পারেননি ।  তারই ধারাবাহিকতায় , গত ১৪ ফেব্রুয়ারী তারিখে স্কুলের বাৎসরিক পিকনিকের জন্য স্কুললের শিক্ষক শিক্ষার্থীরা ময়মনসিংহে গাড়ো পাহাড়ে যায় । 

সেখানে যাওয়ার পর সেখানে অশুস্থ্যবোধ করা এক ছাত্রীকে বাসে একা বসে থাকার সুযোগ নিয়ে তাকে শ্লিলতাহানী করার চেষ্টা করেন ওই শিক্ষক । বিষয়টি তৎক্ষনাৎ ভাবে টের পেয়ে তাকে হাতে নাতে আটক করা হয় । 

এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে শিক্ষার্থীরা । পরে প্রধান শিক্ষক সহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ তার বিচারের নিশ্চিয়তা দিলে শান্ত হয় শিক্ষার্থী।  পিকনিক থেকে ফিরে আসার পর আবারো ওই শিক্ষকের বিচার দাবী করে সোচ্চার হয় শিক্ষার্থীরা । 

গত কয়েক দিনের চাপা ক্ষোভ অবশেষে বিস্ফোরন ঘটে বৃহস্পতিবার । এসময় শত শত শিক্ষার্থীরা প্রধান শিক্ষকের রুমে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে বিক্ষোভে ফেঁটে পরে । অবস্থার বেগতিক দেখে শিক্ষক রুবেলকে সাসপেন্ড করার কথা জানান প্রধান শিক্ষক । 

কিন্তু তার পরেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে না আসায় পুলিশে খবর দেয়া হয় । পরে শিবগঞ্জ মোকামতলা বিশেষ ফাঁড়ী পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষক রুবেলকে আটক করে নিয়ে আসে।  

এ ব্যপারে মোকামতলা পুলিশ ফাঁড়ী পুলিশের ইনর্চাজ ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমানের সাথে কথা বলা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিৎ করে জানান, আটক শিক্ষককে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। এদিকে শিক্ষক রুবেলের বিচারের দাবীতে গোটা এলাকায় তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।  

সূত্র -এফএনএস

ডাক্তারের সামনেই দুইটি ডিম পাড়লো কিশোর!

মানুষ ডিম পেড়েছে! বিষয়টি বিস্ময়কর হলেও সত্যি এমন ঘটনা ঘটেছে ইন্দোনেশিয়ার  সাউথ সুলাওয়েসি প্রদেশের কাবুপাতেন গোয়া গ্রামে।  

ডাক্তারের সামনেই দুইটি ডিম পাড়লো কিশোর!


ওই গ্রামের বাসিন্দা ১৪ বছরের কিশোর আকমল ২০১৬ সালে থেকে এ পর্যন্ত ২০টি ডিম পেড়েছে। খবর ডেইলি মেইল। এ বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত আকমলের পরিবার। তাকে বারবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ডাক্তারদের সামনেই দুইটি ডিম পেড়েছে আকমল। 

বর্তমানে ‘সায়েচ ইউসুফ সুংগুমিনাসা’ হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে আকমলের। এদিকে এ ঘটনায় চিকিৎসকরা রীতিমতো অবাক। এক্সরে করে তার পেটের ভেতরে দুটি মুরগির ডিমের মতো বস্তুও খুঁজে পেয়েছেন তারা। পরে তার পায়ু পথে অপারেশন করে সেগুলো বের করে আনা হয়।


এ নিয়ে আকমলের বাবা রুসলি বলেন, তার ছেলে যেসব ডিম পাড়ছে সেগুলো ভাঙার পর দেখা যাচ্ছে সেগুলো হয়তো পুরোটাই কুসুম, নয়তো পুরোটাই ডিমের সাদা অংশ। 

হাসপাতালের মুখপাত্র মুহাম্মদ তাসলিম বলেন, আমাদের সন্দেহ আকমলের পায়ুপথ দিয়ে এগুলো ইচ্ছাকৃত ভাবে প্রবেশ করানো হয়েছে। তবে আমরা এ ধরনের কোনো কিছু পাইনি। বৈজ্ঞানিকভাবে মানুষের দেহের ভেতরে মুরগির ডিম সৃষ্টি হতে পারে না। মানুষের হজম প্রক্রিয়া বিবেচনায় এ অসম্ভব। 

তবে আকমলের বাবা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি গণমাধ্যমকে বলেছেন, ছেলের শরীরে ডিম ঢোকানোর ঘটনা ঘটেনি। আর কেন তারা এটা করতে যাবেন?
সুত্র rtv

"ভিন্ন দৃষ্টি" এখন একুশে বই মেলায়

অনলাইন ডেস্ক ঃ বগুড়াতে মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ৮ দিন ব্যাপি একুশে বই মেলা শুরু হয়েছে। 

  বগুড়ায়-ভিন্ন-দৃষ্টি-একুশে-বই-মেলা 

২১ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শহীদ খোকন পার্ক সংলগ্ন চলবে এই মেলা। মেলাতে রয়েছে "ভিন্নদৃষ্টি'র পাঠশালা" নামে একটি দোকান। 

গতকাল ২১শে ফেব্রুয়ারি বুধবার "ভিন্নদৃষ্টি'র পাঠশালা" দোকানে দেখা গেছে ছোটদের বিভিন্ন রকম গল্পের বই ক্রেতাদের কাছে প্রাধান্য পেয়েছে। এছাড়াও দোকান  আছে বিভিন্ন লেখকের নতুন ও জনপ্রিয় বই এবং শিশুদের জন্য ডিজিটাল লার্নিং পেনম্যাজিক বুকস। 

"ভিন্নদৃষ্টি'র পাঠশালা" এর পরিচালক রিংকু রায় অর্ক  জানান, এই দোকানে বিক্রিত বইয়ের লাভের সম্পূর্ণ টাকা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য ব্যয় করা হবে।  শহরের চেলোপারা চাষীবাজার সংলগ্ন  শিশুপার্ক এ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাঠদান করানো হয়। 

এখানে মোট ৩৯ জন শিশু আছে,  এই টাকাগুলো তাদের জন্য ব্যয় করা হবে। আসুন আমাদের দোকানে। বই দেখুন, বই কিনুন। আমাদের দোকানে থাকছে সব ধরনের বই। আপনার কিনা বইয়ের টাকায় হাসি ফুটবে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মুখে।

Wednesday, February 21, 2018

বগুড়ার সান্তাহার রাণীনগর ষ্টেশনের ওভারব্রীজের সাথে ধাক্কা খেয়ে ৪জন নিহত আহত-২

 বগুড়ার সান্তাহার  রাণীনগর রেলষ্টেশনের মধ্যবর্তী ওভারব্রীজটি এখন মৃত্যু ফাঁদে পরিনত হয়েছে। 


 


প্লাটফর্মের ওভার ব্রীজের রেলিংয়ের সাথে ধাক্কা খেয়ে রেলের ছাদে ভ্রমনকারীদের মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন  বেড়েই চলেছে । 

মাত্র কয়েক দিনে ব্যবধানে সেখানে এবার ৪জন নিহত হয়েছে। বুধবার ভোর রাতে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে। সান্তাহার জিআরপি থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে।  

দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন, পঞ্চগড় জেলার বোঁদা উপজেলার তিতোপাড়া গ্রামের রমজান আলীর ছেলে আপেল মাহামুদ (২৭,) দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার চৈতাপাড়া গ্রামের মফিজ উদ্দীনের ছেলে মুনির হোসেন (২০)

একই জেলার  চিরিরবন্দর উপজেলার বড় হামিদপুর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে মো. জাহাঙ্গির আলম(২০)এবং  নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলার মালিপুর গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে আমিনুল হোসেন ওরফে বুলবূল(৩০)।  

 সান্তাহার  রেলওয়ে জিআরপি থানা পুলিশের একটি সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার রাত আনুমানিক সাড়ে তিনটার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দিনাজপুরগামী আন্তঃনগর দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাণীনগর ষ্টেশন অতিক্রম করার সময় ওই ট্রেনের ছাদে অবৈধ ভাবে ভ্রমনকারী কয়েকজন  

যাত্রীর  মধ্যে ৬ জন প্লাটফর্মের ওভার ব্রীজের রেলিংয়ের সাথে ধাক্কা খায়।  এতে করে ঘটনাস্থলে ৪ জনের মৃত্যু ঘটে। আহত দুই জনকে উদ্ধার করে রেলওয়ে পুলিশ নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। 

এ বিষয়ে সান্তাহার ষ্টেশন মাস্টার রেজাউল করিম ডালিম বাদি হয়ে জিআরপি স্থানীয থানায় অপমৃত্যু ঘটনায় মামলা দায়ের করেন।  

উল্লেখ্য, ইতি পূর্বে বিভিন্ন সময়ে রাণীনগর প্লাটফর্মের ওভার ব্রীজের রেলিংয়ের সাথে ধাক্কা খেয়ে রেলের ছাদে থাকা বেশ কয়েকজন যাত্রী নিহত হয়। সূত্র -এফএনএস

শহীদ মিনার আছে, কলেজ বন্ধ, ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান হয়নি

বগুড়া জেলার ধুনট থানার মথুরাপুর ইউনিয়ন এ স্থাপিত জি এম সি ডিগ্রি কলেজ এর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার যা ২০১৬ সালে তিন লক্ষ টাকা ব্যায় করে নির্মাণ করা হয়েছিল|| 

শহীদ মিনার আছে, কলেজ বন্ধ, ভাষা শহীদদের প্রতি জানান হয়নি শ্রদ্ধা   

শহীদ মিনার এর উপর পরে আছে ঝরা পাতা। নেই কোন সংস্করণ।

আজকে ২১-শে ফেব্রুয়ারী ভাষা দিবস। কিন্তু আজকে সেই দিন টাকে পালন করার পরিবর্তে কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে?  সকল শহীদের অপমান করছে জি এম সি ডিগ্রি কলেজ কতৃপক্ষ। -



আশা করি সবাই এর প্রতিবাদ জানাবেন এবং আমাদের শহীদের সম্মান রক্ষা করবেন!!


শহীদ মিনার আছে, কলেজ বন্ধ, ভাষা শহীদদের প্রতি জানান হয়নি শ্রদ্ধা

তথ্য দিয়েছে ; মোঃ নাইম ইসলাম


ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীবৃন্দ

২১ শে ফ্রেরুয়ারী উদযাপন উপলক্ষে ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন, অদ্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীবৃন্দ.....

ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের



ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের  


 শহিদ মিনারে উপস্থিত বাংলা ভাষা প্রেমীদের মুখে একটাই ধ্বনি ছিলো, যারা মায়ের ভাষাকে বিশ্বের বুকে পরিচয় করে দিয়েছে, আমরা তাদের ভুলবো না। সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর জন্য শহীদ মিনারে আসেন তারা। 

তাদের মুখে তখন একটাই স্লোগান ছিল, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফ্রেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি”।

মহাস্থানে নব স্মৃতিসৌধে বিনম্র শ্রদ্ধা ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে পালিত হলো মাতৃভাষা দিবস

গোলাম রব্বানী শিপন মহাস্থান প্রতিনিধি, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮: বিনম্র শ্রদ্ধা ভালোবাসা ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহাস্থানে সদ্য নব নির্মিত স্মৃতিসৌধে পালিত হলো মাতৃভাষা দিবস।


international-Mather-Language-day-Mahasthan-bogra-news

কিন্তু দুঃখের বিষয় সারা বাংলাদেশে মাতৃভাষা দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করলেও আমার মনে হয় আজ কেউ সহজে বলতে পারবেন না বাংলা পঞ্জিকা হিসাবে কত তারিখ? অামার ধারনা অনেকেই জানেন না।

অাজ বাংলা পঞ্জিকা অনুশারে ফাল্গুন মাসের ৯ তারিখ। অর্থাৎ বাংলা ১৪২৪ সালের ৮ই ফাল্গুন। (মতান্তরে ৯ই ফাল্গুন, লীপ ইয়ারের কারনে পরবর্তীতে বাংলা এবং ইংরেজি তারিখ বিভ্রাট ঘটে) যে মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছেন, রফিক, সফিক, সালাম, বরকাতসহ অারোও নাম না জানা কত বীর।

কখনোও কি ভেবে দেখেছেন অামাদের বাংলার বীর ভাষা সৈনিকেরা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিল মাতৃভাষা বাংলাকে রক্ষা করার জন্য। কিন্তু নিয়তির কি নির্মম পরিহাস অামরা এ দিনটি অাজ পালণ করি ইংরেজি ক্যালেন্ডার হিসাবে। তাই অামাদের সবার অাজ এই মহান দিনে দাবি থাক ২১ সে ফ্রেরুয়ারীর পাশাপাশি ৯ই ফাল্গুন সমান ভাবে প্রচার হোক এবং প্রচার পাক।

(অাজ ৯ ফাল্গুন) ২১ ফ্রেরুয়ারী সেই জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের গভীর শ্রদ্ধা ভরে স্মরন করছে বাঙ্গিজাতি। (একুশে ফ্রেরুয়ারী) বাংলাদেশের জনগনের গৌরব, উজ্জলময় বিশ্ব ইতিহাসের বিরল একটি দিন।

অাজকের এই মহান দিন উদযাপন উপলক্ষ্যে সারাদেশের মত বগুড়ার মহাস্থান মাহীসওয়ার ডিগ্রী কলেজ চত্বরে নব স্মৃতিস্তম্ভে শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও বর্ণাঢ্য র্যালীতে নেতৃত্ব দিয়ে ছিলেন, বগুড়ার- ২ শিবগঞ্জ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীরমুক্তি যোদ্ধা আলহাজ্ব শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ।

এছাড়াও অংশগ্রহণ করেন, শিক্ষক, শিক্ষিকা, ছাত্র- ছাত্রী, মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ, সামাজিক সংগঠন, ব্যবসায়ী মহল সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ। বুধবার ২১ ফ্রেরুয়ারী সকালে মহাস্থান মাহীসওয়ার ডিগ্রী কলেজ শহীদ মিনার গিয়ে দেখা যায়, হাতে হাতে ফুল নিয়ে জড়ো হচ্ছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।

international-Mather-Language-day-Mahasthan-bogra-news

বেলা বাড়ার সাথে সাথে হাজারো জাতির ঢল নামে মহাস্থান শহিদ মিনার মাঠ। এরপর সকাল সাড়ে ৮টায়, মহাস্থান মাহীসওয়ার ডিগ্রী কলেজ, হাইস্কুল, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, স্থানীয় সু-নাম ধন্য মোর্নিং সান কেজি স্কুল, ইকরা মডেল, এবং মোকবুল হোসেন অাদর্শ কেজি স্কুলের যৌথ ব্যানারে শহীদদের স্মরনে একটি বিশাল র্যালী বের হয়।

র্যালীটি মহাস্থান মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে অাবারো শহিদ মিনার চত্বরে গিয়ে সমাবেত হয়। এরপর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা একে একে সবাই শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারস্তম্ভে ফুল অর্পণ করেন।

এর অাগে প্রথম প্রহরে রাত ১২টা ১ মিনিটে শহীদ মিনারে ফুলের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানায়, স্থানীয় সংসদ সদস্য বীরমুক্তি যোদ্ধা আলহাজ্ব শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ। এছাড়াও বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

এসময় শহিদ মিনারে উপস্থিত বাংলা ভাষা প্রেমীদের মুখে একটাই ধ্বনি ছিলো, যারা মায়ের ভাষাকে বিশ্বের বুকে পরিচয় করে দিয়েছে, আমরা তাদের ভুলবো না। সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর জন্য শহীদ মিনারে আসেন তারা। তাদের মুখে তখন একটাই স্লোগান ছিল, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফ্রেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি”।

বগুড়ায় বাঁশ,কাগজ,দড়ি দিয়ে নির্মিত হলো শহীদ মিনার

একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত।

বগুড়ায় বাঁশ,কাগজ,দড়ি দিয়ে নির্মিত হলো শহীদ মিনার তৈরি করলেন কাহালু উপজেলা র এরুইল  গ্রামের যুব সমাজ ।
বগুড়ায় বাঁশ,কাগজ,দড়ি দিয়ে নির্মিত হলো শহীদ মিনার

মাতৃভাষার প্রতি সম্মান জানাতে তারা নিজেদের উদ্যোগে তৈরি করলেন এই শহীদ মিনার ।  এবং শ্রদ্ধা জানালেন।

রাত ১২ টা ০১ মিনিটে তারা ফুল দিয়ে সুভেচ্ছা জানায় ।
এ কাজে যারা ছিল তারা হল মাসুদ, রাকিবুল, মুন্না, মাহফুজ, এনামুল, মিনহাজ সহ এরুইল গ্রামের যুব সমাজ 

কাহালু উপজেলা এরুইল বিদ্যালয়ের মাঠে এই শহীদ মিনার টি তৈরি করা হয়।  
একুশে ফেব্রুয়ারির শহীদদের প্রতি সম্মান জানাতে যুবকদের উদ্যোগে নির্মিত হতো শহীদ মিনার । 
.....
তাদের লেখা পোষ্ট :
""ক্ষণিকের পরিকল্পনাকে বাস্তবে রুপ দিলাম।আমি গর্বিত এমন এক ভাস্কর্যের কারিগর বলে। আমি গর্বিত আমি বাঙালি বলে। ""

শহিদ মিনারে উপস্থিত বাংলা ভাষা প্রেমীদের মুখে একটাই ধ্বনি ছিলো, যারা মায়ের ভাষাকে বিশ্বের বুকে পরিচয় করে দিয়েছে, আমরা তাদের ভুলবো না। সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর জন্য শহীদ মিনারে আসেন তারা। 


তাদের মুখে তখন একটাই স্লোগান ছিল, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফ্রেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি”।

শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন কাহালু উপজেলা চেয়ারম্যান

নিজস্ব প্রতিবেন: শহীদ মিনারে ফুল দিচ্ছে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদ , কাহালু, বগুড়া ।
....
শহীদদের-প্রতি-শ্রদ্ধা-জানালেন-কাহালু-উপজেলা-চেয়ারম্যান

রাত 12 টা 1 মিনিটে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুস্পস্তবক করেন কাহালু উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব আলহাজ মাওলানা তায়েব আলী ও কাহালু উপজেলা পরিষদ।

Tuesday, February 20, 2018

বগুড়ার শাজাহানপুরে মাদ্রাসা ছাত্রীর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা

শাজাহানপুর প্রতিনিধি জিয়াউর রহমান: বগুড়ার শাজাহানপুরে সানু আকতার নিশি (১৩) নামের এক মেধাবী মাদ্রাসা ছাত্রী গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে।


সোমবার দিবাগত রাত ৮ টার দিকে উপজেলার শৈলধুকড়ি পূর্বপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিশি শুকনা মরিচ ব্যবসায়ী নান্টু মিয়ার বড় মেয়ে।

সে শৈলধুকড়ি আয়েজ উদ্দিন ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার ৯ম শ্রেণীর একজন মেধাবী ছাত্রী ছিল।

মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে থানার এসআই মাসুদ রানা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের প্রাথমিক সুরতহাল তৈরী করেন এবং পোস্টমর্টেমের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠান। তবে আত্মহত্যার সঠিক কারন উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ।

এঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিশির মা সালমা বেগম জানান, নিশির বাবা শুকনা মরিচের ব্যবসা করেন। ব্যবসার কারণে সে মাসে ২০-২৫ দিন বাড়ির বাহিরে থাকেন।

প্রায় ১ মাস পূর্বে নিশির দাদী মারা যায়। নিশি তার দাদীকে খুব বেশী ভালবাসতো। দাদী মারা যাওয়ার আগে দাদীর খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে যাবতীয় দেখাশোনা নিশিই করতো।

দাদী মারা যাওয়ার পর মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে নিশি। দাদীর ঘরেই নামাজ ও কোরআন তেলাওয়াত করতো নিশি। সোমবার সন্ধায় দাদীর ঘরে মাগরিবের নামাজ ও কোরআন তেলাওয়াত শেষে তার ঘরে এসে মা ও ছোট বোনের সাথে টিভি দেখছিল।

একপর্যায়ে টয়লেটে যাওয়ার কথা বলে নিশি ঘর থেকে বের হয়ে যায়। কিন্তু দীর্ঘ সময়ে ফিরে না আসায় খুজতে গিয়ে নিশিকে তার দাদীর ঘরের তীড়ের সাথে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে ঝুলতে দেখে তার মা।

ততক্ষনে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে নিশি। নিশির বাবা নান্টু মিয়া আহাজারি করে বলেন, আমার মা (নিশির দাদী)’ই আমার মেয়েকে নিয়ে গেছে।

মা মারা যাওয়ার কিছুদিন পর রাতে ঘুমের ভিতর স্বপ্নে মা এসে গালে চড় দিয়ে বলে তোর মেয়েকে দে। আমাকে ঔষধ খাওয়াবে কে। মা ই আমার মেয়েকে নিয়ে গেছে।

অপরদিকে নিশির মাদ্রাসার শিক্ষক ও প্রতিবেশীরা জানান, নিশি একজন মেধাবী, ন¤্র, ভদ্র ও পর্দানশিন মেয়ে ছিল। সব সময় মাথা নিচু করে চলাফেরা করতো।

তার সম্পর্কে অশালিন কোন কথা বা কর্মকান্ড কোনদিন কারো চোখে পড়েনি। এরকম একটি মেয়ে হঠাৎ করে আত্মহত্যা করায় শিক্ষক, সহপাঠি ও প্রতিবেশীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

থানার এসআই মাসুদ রানা জানান, লাশের প্রাথমিক সুরতহালে আত্মহত্যার প্রমান পাওয়া গেলেও পোস্টমর্টেম রিপোর্ট হাতে না পাওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না। তবে আত্মহত্যার কারণ জানা যায়নি।
বগুড়া সংবাদ / Bogra News

কাহালুর সদ্য কারামুক্ত চেয়ারম্যান আজাদকে সংবর্ধনা

উপজেলা প্রতিবেদক: বগুড়ার কাহালুর শীতলাই আঞ্চলিক যুব সংঘের উদ্যোগে সদ্য কারামুক্ত কাহালু উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও

কাহালু-সদ্য-কারামুক্ত-চেয়ারম্যান-আজাদ-বরণ-সংবর্ধনা

সাবেক মুরইল ইউ পি চেয়ারম্যান আ খ ম তোফাজ্জল হোসেন আজাদকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপিনেতা মোজাম্মেল হক মুন্সি, নূরনবী আকন্দ, কাহালু পৌর যুবদলের আহবায়ক মোহাম্মাদ আলী ভূইয়া, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুস সালাম সরদার,

কাহালু পৌর ছাত্রদলের সভাপতি পারভেজ আলম, শীতলাই আঞ্চলিক যুব সংঘের সভাপতি তাজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহম্মেদ (সুমন),

কাহালু পৌর শ্রমিকদলের জিল­ুর রহমান, পৌর মৎস্যজীবি দলের সভাপতি মিলন সরদার, পৌর শ্রমিকদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জুয়েল,

যুবদলনেতা শাহিনুর ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, কাজল, ছাত্রদলনেতা রাকিব, সাব্বির আহম্মেদ সহ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং শীতলাই আঞ্চলিক যুব সংঘের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।

Monday, February 19, 2018

আপনার সিমটি 4G কিনা এখনই জেনে নিন

4G, Grameenphone, Robi, Banglalink, airtel, Bogra News

গ্রামীণফোন ব্যবহারকারীরা মোবাইল ফোন থেকে *১২১*৩২৩২# ডায়াল করলেই ফিরতি বার্তায় সিমটি ফোরজি কি না, তা জানতে পারবেন। 

রবির গ্রাহকদের এ জন্য ডায়াল করতে হবে *১২৩*৪৪# ... ডায়াল করলেই ফিরতি বার্তায় সিমটি ফোরজি কি না, তা জানতে পারবেন। 

বাংলালিংকের গ্রাহকেরা মোবাইল ফোন থেকে 4G লিখে ৫০০০ নম্বরে খুদে বার্তা পাঠালে ফিরতি বার্তায় ফোরজি সিমের বিষয়ে তথ্য পাবেন। 

টেলিটক তাদের ব্যবহারকারীদের জন্য এখনো এ ধরনের কোনো সেবা চালু করেনি।

আমাদের নিউজ গুলো আপনাদের কেমন লাগে কমেন্ট করে জানাবেনধন্যবাদ 
........ ........ ........

না হলে আমি তখন নিজেই আত্মহত্যা করব : অপু

না হলে আমি তখন নিজেই আত্মহত্যা করব : অপু
না হলে আমি তখন নিজেই আত্মহত্যা করব : অপু

বিয়ে খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই শাকিব খান-অপু বিশ্বাস জুটির দাম্পত্যে ভাঙন শুরু। যার চূড়ান্ত পরিণতি পাবে আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি। 

সংসারের ভাঙন নিয়ে নিয়ে শাকিব-অপু পরস্পরকে দোষারোপ করেছেন। এবার একান্ত আলাপকালে অপু বিশ্বাস এ ভাঙনের জন্য সন্তানের জন্মকেই দায়ী করেছেন।   

এক প্রশ্নের জবাবে অপু বিশ্বাস বলেন, আমার আর উপায় ছিল না। আমি অনেকভাবে শাকিবকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। বাচ্চার কথা বলেছি। 

শাকিব কোনো কিছুই মানতে রাজি ছিল না। তখন আমার নিজের কোনো স্বীকৃতি ছিল না। আমার সন্তানের স্বীকৃতি ছিল না। 

একজন মা হিসেবে এর চেয়ে বেদনার আর কী হতে পারে। আমার কাছে উপায় ছিল না বলেই আমি গণমাধ্যমে এসে মুখ খুলেছি। 

এটাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার কোনো সুযোগ নেই।  বাচ্চাকে বড় করে কী বানাতে চান- এমন প্রশ্নের জবাবে অপু বিশ্বাস বলেন, না না না.. এমন কোনো স্বপ্ন এখনো দেখিনি। 

তবে এরকম ইচ্ছে আছে আল্লাহ যেন আমাকে সেই তৌফিক দান করেন, আমি যেন ওকে মানুষের মতো মানুষ করতে পারি।   

'যে মানুষটা আমার শ্বশুর-শাশুড়ি শাকিবকে করতে পারেননি। আমি যদি আমার বাচ্চাকে সে রকম মানুষ না করতে পারি আল্লাহ যেন আমাকে ওই দিনই পৃথিবী থেকে উঠিয়ে নেন। 

আমি একটি কমিটমেন্ট করেছিলাম, তা রাখতে পারিনি, আল্লাহ যেন আমাকে উঠিয়ে নেন। না হলে আমি নিজেই আত্মহত্যা করব। 

কারণ, আমি আমার ছেলেকে মানুষ করতে পারিনি।' 
সুত্র : বিডি-প্রতিদিন/১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮/মাহবুব

"বড় ছেলে" "বেকার" -প্রশংসায় ভাসছেন অপূর্ব-মেহজাবিন

আবারও প্রশংসায় ভাসছেন অপূর্ব-মেহজাবিন 18/ফেব্রুয়ারি/2018
"বড় ছেলে" "বেকার" -প্রশংসায় ভাসছেন অপূর্ব-মেহজাবিন

বিনোদন ডেস্ক: বড় ছেলে’ নাটকে অভিনয় করে জুটি হিসেবে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন অপূর্ব ও মেহজাবিন।

ইউটিউবে এরইমধ্যে নাটকটি ১ কোটি ৩৯ লাখের উপরে দেখা হয়েছে। তাই এ জুটির দর্শকপ্রিয়তা নাটকের অন্যান্য জুটির চেয়ে একটু বেশিই।

বড় ছেলের পর আরো অনেক নাটকেই জুটিবদ্ধ হয়েছেন তারা। এর মধ্যে আরো একটি নাটক দিয়ে আলোচনায় এ জুটি।

ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে ইউটিউবে প্রকাশিত হয় এ জুটির নাটক ‘বেকার’।  তরুণ মেধাবী নির্মাতা মাবরুর রশীদ বান্নাহ পরিচালিত নাটকটি মাত্র দুই দিনেই ১০ লাখ ভিউর মাইলফলক স্পর্শ করে।

মুক্তির চারদিনে নাটকটি এখনও পর্যন্ত দেখা হয়েছে ১৬ লাখেরও বেশি বার।  নাটকটি প্রচারের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আবারো প্রশংসায় ভাসছেন অপূর্ব-মেহজাবিন।

টিভিতে প্রচারের পর ইউটিউবে আপলোড করা হয়েছে নাটকটি। সেখানেও দর্শক নাটকটি দেখে ইতিবাচক মন্তব্য করছেন।

এ প্রসঙ্গে অপূর্ব বলেন, এতে জীবনের গল্প আছে, আবেগ-অনুভূতির গল্প আছে। এমন ভালো কাজের জন্য কষ্ট করতেও আনন্দ হয়।

এবার ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে নাটকটি দর্শক পছন্দ করবেন এমনটাই প্রত্যাশা ছিল।

মেহজাবিন বলেন, দর্শকদের কাছ থেকে আবারো দারুণ সাড়া পাচ্ছি। বিশ্বাস ছিল দুটি নাটকই দর্শকের কাছে অনেক ভালো লাগবে।

কারণ স্ক্রিপ্ট পড়েই আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম। দুটি নাটকের গল্পই দারুণ ছিল। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ছাত্ররের আত্মহত্যার কাহিনী

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া একটি ছেলে আত্মহত্যা করেছে। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ছাত্ররের আত্মহত্যার কাহিনী
ছবিটিতে ছেলেটি বুলিং, র‍্যাগিং এর স্বীকার হওয়া অবস্থায় তুলেছে


আত্মহত্যার কারন ডিপ্রেশন। পরীক্ষায় ফেল করেছে কয়েকবার। স্যারদের অপমান, হ্যাংলা পাতলা গায়ের রং নিয়ে বন্ধুরা হাসাহাসি করতো। 

ছয়তালা থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।  ভালো করেছে। এই নষ্ট সমাজ, নষ্ট শিক্ষা ব্যবস্থার ভেতর একজিস্ট না করাই বেটার। রুমে সবার সামনে ছাত্রকে অপমান করতে পারা অনেক স্যারদের কাছে একটা বিকৃত আনন্দের বিষয়। 

ছেলেটা ডিপার্টমেন্ট চেঞ্জ, সাবজেক্ট বদল করতেও চেয়েছিলো।  আর জাতি হিসেবে আমরা রেসিস্ট। গায়ের রং নিয়ে আমাদের ভেদাভেদ করা, পচানো, কটূক্তি করা একটা ফ্যাশন। 

বৃটিশরা শাদা চামড়ার লোভ আমাদের রক্তের ভেতর ঢুকিয়ে দিয়ে গেছে।  আর আমাদের দেশে টিচার স্টুডেন্ট রিলেশনশিপ? 

আমার সার্জারি ডিপারট্মেন্টে পারসেন্টেজ ছিলো না। আমি পুনরায় ক্লাস করতে চাই, জাস্ট এই পারমিশন নিতে আপ্লিকেশন নিয়ে ডিপার্টমেন্ট হেডের কাছে গিয়েছি। শ্রদ্ধেয় স্যার আমাকে গুনে গুনে ৬ বার বের করে দিয়েছে তার রুম থেকে। 

এইটা তার ক্রেডিট। হয়তো সে গল্প করতো, আমি এভাবে বের করে দেই। এভাবে নষ্ট হয়েছে এক মাস। শেষে গার্জিয়ান ডাকিয়ে বলেছিলো, 'এমন ছেলে আমার হলে সে মেরে নদীতে ভাসিয়ে দিতেন।' 

আব্বা খুব মন খারাপ করছিলো সেদিন। আমার পারসেন্টেজ কম সে কারনে না, আমাকে এই স্যারের সাথে প্রতিদিন ক্লাস করতে হবে, এর হাতে প্রফ দিতে হবে এগুলো ভেবে। কেমন স্যার, যে ছাত্রর মৃত্যুর কথা বলে অবলীলায়?  

অথচ সেদিন যদি স্যার শুধু বলতেন, তুই চেষ্টা কর। তুই পারবি। কি এমন ক্ষতি হত?  আমাদের দেশের স্যারদের গুটিকয়েক পছন্দের ছাত্র থাকে। স্যাররা তাদের নিয়েই ভাবে সারাদিন। পিছিয়ে পড়া ছেলেটা হয়ে যায় বেমানান। খুবই অপছন্দের।  

কয়েকদিন আগেও শুনলাম এক মেয়ের কথা। মেডিকেল পড়ুয়া। আমার নিজের সিনিয়র ভাই আত্মহত্যা করেছে কমুনিটি মেডিসিনে টানা ফেল করে। আত্মহত্যার পরের দিন কমুনিটি মেডিসিন ডিপার্টমেন্ট হেড এসে লেকচারে বলে, ' শুনলাম কে মারা গেছে, আর দোষ আমার ডিপার্টমেন্টের। 

চাপ না নিতে পারলে ভর্তি হয় কেন? আমি করিয়েছি ভর্তি?' কোন সহানুভূতি নেই কন্ঠে, কোন দুঃখবোধ নেই। মৃত্যুর পরও যাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা হয়, বেঁচে থাকা অবস্থায় তাকে কি পরিমাণ অপমান সইতে হয়েছে তাহলে ? 

 সবাই ফাইট করতে পারে না। সবার মন এক না। আমি পেরেছি। সার্জারি ডিপার্টমেন্টের হেড এখন কাগজে কলমে আমার কলিগ। স্যারকে একদিন বলবো, স্যার, পা মাটিতে ফেলে দেইখেন একদিন। একটা দিন একজন ছাত্রের মাথা হাত রাইখা সাহস দিয়েন সামনে যাবার। 

 এগুলা খুন, আত্মহত্যা না। একটা ছেলের বা মেয়ের, মেডিকেল, ডিইঊ পর্যন্ত আসতে কতটা পরিশ্রম করতে হয়েছে ভেবে দেখেছেন? তার ফ্যামিলি কতটা কষ্টে এখানে এনেছে। বিনিময়ে কি পাচ্ছে? 

একটা জীবনের মুল্য। দে আর জাস্ট মারডারিং ইনোসেন্ট স্টুডেন্টস। প্রতিদিন মারছে, মানসিক ভাবে পঙ্গু করে দিচ্ছে ।  

ক্রেডিট: Tanzir Islam Bitto  
ছবিটিতে ছেলেটি বুলিং, র‍্যাগিং এর স্বীকার হওয়া অবস্থায় তুলেছে তারা তাকে নিয়ে মজা করার।  (তথ্যসূত্রঃ ফেসবুকে তার পরিচিত লোকজন) 
 #FROM_INBOX

হামরা মরার পর পাব সরকারের দেয়া বিধবা ভাতার কার্ড

আদমদীঘি প্রতিনিধি সাগর খান : সারা দেশে উন্নয়নের জোয়ার বইতে আওয়ামীলীগ সরকার যখন ব্যস্ত ঠিক তখন কেঁদে উঠলেন দুই বিধবা নারী.

আদমদীঘি-Bogra-News-bogra-আওয়ামীলীগ-সরকার
"হামরা মরার পর কি কার্ড পাব" ? এই অকুতি দুই বয়স্ক নারীর

হামরা মরার পর পাব সরকারে দেয়া বিধবা বা বয়স্ক ভাতার কার্ড কেউ হামাকরোর একটা কার্ড করে দিচ্ছে না এই কথাগুলো প্রতিবেদকের কাছে কান্না জড়িত কন্ঠে বললেন, বগুড়ার আদমদীঘির জিনইর বাউস্ত পাড়া গ্রামের দুই বিধবা নারী।  

কেউ  আামাদের কথা শোনে না কাকে বললে কার্ড হবে। একাধিকবার মেম্বারের কাছে ধর্না দিয়ে কোন লাভ হয়নি। 
জানা যায়, আদমদীঘি সদর ইউনিয়নের জিনইর গ্রামের বাউস্ত পাড়ার মৃত করিম প্রামানিকের বিধবা স্ত্রী সুফিয়া বেগম (৭১), তার স্বামী করিম উদ্দীন ১৬/১৭ বছর পূর্বে মারা যায়। 

এরপর সুফিয়া মানুষ সেবায় বাড়ী বাড়ী ঝিয়ের কাজ করেন। তার ৭১ বছর বয়স হলেও অদ্য বধি পর্যন্ত তার নামে কোন বিধবা বা বয়স্ক ভাতা কার্ড জুটলো না। 

একই পাড়ার মৃত আবুল হোসেনের স্ত্রী জইদা বেওয়ার (৭৩) তার স্বামী আবুল হোসেন মারা যায় ১৩/১৪ বছর পূর্বে তার কপালেও জুটলো না বয়স্ক বা বিধবা ভাতার কার্ড। 

এই দুই নারী বয়স্ক বা বিধবা ভাতা কার্ড থেকে বঞ্চিত হয়ে আছেন। বিধবা সুফিয়া বেওয়া ও জইদা বেওয়া এই প্রতিবেদকের কাছে কান্না জড়িন কন্ঠে আবদার করেন হামা করোর একটা কার্ড সরকার দিবে না।  

তাদের কাছে জনপ্রতিনিধির কথা বললে তারা জানায়, কত বার মেম্বার চেয়ারম্যান কে বলেছে কার্ড দেয় না এমনকি গ্রামের মেম্বার কে ছবি আইডি কার্ডের ফটোকপি দিয়েছি তবু কোন কার্ড করে দেয় নি। 

হামরা মরার পর কি কার্ড পাব ? এই অকুতি দুই বয়স্ক নারীর। 

এ ব্যাপারে আদমদীঘি সমাজ সেবা অফিসার শরিফ উদ্দীন জানান, চলতি বিধবা ও বয়স্ক ভাতা প্রদানের আগে মাঠ পর্যায়ে মাইকিং করে যাচাই বাচাই করে ভাতা প্রদান করা হবে। 

বিধবা ভাতা সর্ম্পক জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিধবা ভাতার ক্ষেত্রে সরকারী নিয়ম নীতি অনুসারে সে বিধবা ও গরীব হতে হবে, বয়সের কোন ব্যবধান নেই।
তথ্য সুত্র : বগুড়া সংবাদ 

বগুড়ায় ফেন্সিডিল সহ গ্রেপ্তার-২

বগুড়ায় ৪র্থ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন এর এক অভিযানে বিপুল পরিমান ফেন্সিডিল সহ মোঃ রফিকুল ইসলাম রতন (৪০) ও ছগীর হোসেন হাওলাদার (২৮) নামের দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

Bogra News, Bogra, বগুড়া আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন, ফেন্সিডিল, আটক

রফিকুল ইসলাম লালমনিরহাটের উত্তর বত্রিশ হাজারী,কালিগঞ্জ এলাকার আলিমুদ্দিনের ছেলে এবং ছগীর হোসেন হাওলাদার পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া উপজেলার দাওয়া গ্রামের সোহরাব হাওলাদারের ছেলে ।  

৪র্থ এপিবিএন’র একটি দায়িত্বশীল জানায় , গত শনিবার রাতে সহকারী পুলিশ সুপার ফরহাদ হোসেন এর নেতৃত্বে ব্যটালিয়নের একটি বিশেষ টিম শহরের জয়পুরপাড়া এলাকায় চোরাচালান ও মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা কালে 

লালমনিরহাট হতে ঢাকা গামী হাজী সরকার পরিবহন (নং- ঢাকা মেট্রো- ব-১১-৯০৮৩ )নামক একটি যাত্রীবাহি বাসটি তল্লাশী করে । 

এসময় সেখান থেকে মোট ৮০ বোতল আমদানী নিষিদ্ধ ভারতীয় ফেন্সিডিল সহ ওই দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয় ।  এ সংক্রান্তে বগুড়া জেলার সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

সূত্র-এফএনএস

Sunday, February 18, 2018

বগুড়ায় র‌্যাব’র অভিযানে এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস ঘটনায় চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার

বগুড়ায় র‌্যাব’র অভিযানে এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র  ফাঁস ঘটনায় চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার 

বগুড়ায় র‌্যাব’র অভিযানে এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস ঘটনায় চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার


বহুল আলোচিত দেশব্যাপী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস ঘটনায় বগুড়ায় এক অভিযানে চলমান এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সাথে জরিত থাকার অভিযোগে রবিউল আলম (১৯) নামের চক্রের এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) । 

গ্রেপ্তারকৃত রবিউল আলম গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি উপজেলার শিবপুর গ্রামের জালাল মিয়ার ছেলে এবং গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু কলেজের ছাত্র। অন্যদিকে পলাতক সোহান পারভেজ গোপালগঞ্জের একই কলেজের ছাত্র ।  

১৮ ফেবরুয়ারী (রোববার)দুপুর দেড়টার সময় বগুড়া র‌্যাব-১২ কোম্পানী সদরে আয়োজিত একপ্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠানে র‌্যাব-১২ বগুড়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর এসএম মোর্শেদ হাসান সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানান।

 তিনি জানান ,সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে গোপন এক সংবাদের ভিত্তিতে শহরের জহুরুল নগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রবিউল আলমকে আটক করে র‌্যাব সদস্যরা।  

মেজর মোর্শদ বিষয়টি নিশ্চিত করে আরো জানান , একই এলাকার সোহান পারভেজ নামের এক ব্যাক্তি প্রশ্নফাঁস সংক্রান্ত একটি চক্রের প্রধান বলে গ্রেপ্তারকৃতর স্বিকারোক্তি মূলক জবান বন্দিতে র‌্যাব প্রাথমিক ভাবে নিশ্চিত হয়েছে। 

তিনি জানান, চক্রটি নিদিষ্ট পরীক্ষার আগের দিন এসএসসি পরীক্ষার লিখিত প্রশ্নফাঁস করে প্রথমে হাতে লিখে। এরপর তাদের এজেন্টর মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের ফেসবুকের ম্যাসেঞ্জারের অ্যাগ্লিকেশনের মাধ্যমে বিক্রি করে থাকে।পরে তাদে দেয়া বিকাশ নম্বরের মাধ্যমে টাকার লেনদেন হয় । 

ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, একইভাবে পরীক্ষা শুরু এক ঘণ্টা আগে এমসিকিউ প্রশ্ন উত্তরসহ ফাঁস করে চক্রটি।গ্রেপ্তারকৃত রবিউল গোপারগঞ্জ থেকে বগুড়ায় এসেছিল ওই কাজেই ।  

শেষ খবর পর্যন্ত গ্রেপ্তারকৃত রবিউল আলমের দেয়া তথ্যমতে চক্রের মূলহোতা সহ চক্রের অন্যন্য সদস্যদের আটকের জন্য র‌্যাবের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান মেজর এসএম মোর্শদ হাসান।  

সংবাদ সুত্র: এফএনএস থেকে সংগৃহীত -

বগুড়ায় ২ এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

বগুড়ায় ২ এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা। 

বগুড়ায় ২ এসএসসি পরীক্ষার্থী আত্মহত্যা

ঘটনাটি দু’টি ঘটেছে শনিবার ভোরে বগুড়ার শহরের দক্ষিন কাটনারপাড়া (বাদুড়লা) ও নন্দিগ্রামে ।  

নিহত ফারাদিন হক(১৫) বগুড়া শহরের বড়গোলা টিনপট্রি এলাকার কোটিপতি ব্যবসায়ী ও দক্ষিন কাটনারপাড়া (বাদুড়তলা) এলাকার বাসিন্দা ,

বগুড়া চেম্বরের সদস্য কোটিপতি আলহাজ এমদাদুর হক মাসুমের ছেলে এবং বগুড়া চেম্বার এন্ড কমার্স এর পরিচালক এনামুল হক দুলালের ভাতিজা ।  

সে বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল এন্ড কলেজ ও পরে বগুড়া সেন্ট্রাল স্কুলে ১০ শ্রেণী অধ্যায়নরত করছিল । আগামী বছর তার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবার কথা ছিল । এদিকে ফারদিন এর আত্মহত্যার কারন সমপর্কে বিস্তারিত জানা যায়নি। 

ফারদিন হক শনিবার ভোরে বাবার সাথে মসজিদ থেকে ফযরের নামাজ পড়ে বাসায় আসে। এর কিছু সময় পর সে নিজের ঘড়ে গ্যাস ট্রাবলেট খেয়ে অশুস্থ হয়ে পড়ে । 

মূমুর্ষ অবস্থায় প্রথমে তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে এবং পরে বগুড়া শহীদ জিয়া মেডিকের কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করেন।  

বাদ আসর জানাজা নামাজ শেষে শহরের শৈলেনপাড়া পারীবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয় । এঘটনায় গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে ।  

এদিকে নিহতের একটি ঘনিষ্ট সূত্রে জানা গেছে , ফারদিন হককে শনিবার ভোরে বেশ কিছু সময়ে ফেসবুকে অবস্থান করতে দেখা গেছে । ধারনা করা হচ্ছে সে এর পরেই কোন কারনে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করে। 

গ্যাস ট্যাবলেটের বিষয়টি নিহতের ঘনিষ্টজনেরা জানালেও তার আত্মহত্যার প্রকৃত কারন সমপর্কে তাদের কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে পৃথক এক ঘটনায় নন্দিগ্রামে মানিক মিয়া (১৭) নামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থী গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করে। 

উপজেলার ৪নং থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে স্থানীয় কোশাষ বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় হতে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছিল। 

মানিক মিয়া শুক্রবার রাতে খাবারের পর ১০ টার দিকে শয়ন ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে। ১৭ ই ফেব্রুয়ারি(শনিবার ) ভোর ৫ টার দিকে তাকে ছটফট করা অবস্থায় দেখতে পেয়ে পরিবারের সদস্যরা স্থানীয় একজন পল্লী চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যায়। 

সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে। সে সবার অজান্তেই গ্যাস ট্যাবলেট খেয়েছিল বলে তার পরিবার জানায়।  

এ বিষয়ে ৪নং থালতা মাঝগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মতিনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ওই পরিবারের কিছুটা আর্থিক সঙ্কট ছিল। এছাড়াও তার পরীক্ষা ভালো হয়নি এমন শঙ্কায় সে আত্মহত্যা করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 
সংবাদ সংস্থা এফএনএস থেকে সংগৃহীত -