Showing posts with label এসএসসি পরীক্ষার্থী. Show all posts
Showing posts with label এসএসসি পরীক্ষার্থী. Show all posts

Friday, June 1, 2018

মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ২০২টি মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করেছে


টানা দুই বছর একজন শিক্ষার্থীও দাখিল পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ায় সংশ্লিষ্ট ২০২টি মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করেছে মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড।  

মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ২০২টি মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করেছেএসব প্রতিষ্ঠানের অনুমতি ও একাডেমিক স্বীকৃতি বাতিলসহ অনলাইনে পাসওয়ার্ড, মাদরাসা কোড নম্বর ও ইআইআইএন নম্বর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। চলতি বছর থেকে এসব প্রতিষ্ঠান দাখিল স্তরে কোনো শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারবে না।  

মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড বুধবার এসংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তাতে বলা হয়েছে, বন্ধ ঘোষিত মাদরাসাগুলোতে বর্তমানে যেসব শিক্ষার্থী নবম ও দশম

Monday, April 16, 2018

বগুড়ার কাহালু উপজেলা কল্যাপাড়া ফাজিল মাদ্রাসায় ট্যালেন্টপুলে সহ ৩ জনের বৃত্তি পাওয়ায় মাদ্রাসার পক্ষ থেকে অভিনন্দন

হাদিসুর রহমান  : বগুড়ার কাহালু উপজেলা “কল্যাপাড়া আনয়ারুল উলম ফাযিল মাদ্রাসা” হতে ২০১৭ সালের দাখিল পরীক্ষায় GPA-৫ সহ ৩ জনের বৃত্তি পাওয়ায় মাদ্রাসার পক্ষ থেকে অভিনন্দন। ১ জন মেধা (Talent) এবং ২ জন সাধারনে, বৃত্তি প্রাপ্ত ছাত্ররাঃ

বগুড়ার কাহালু উপজেলা কল্যাপাড়া ফাজিল মাদ্রাসায় ট্যালেন্টপুলে সহ ৩ জনের বৃত্তি পাওয়ায় মাদ্রাসার পক্ষ থেকে অভিনন্দন
মোঃ সাব্বরি আহমেদ (ট্যালেন্টপুল),
মোঃ মোস্তাকিম হোসাইন(সাধারণ),
মোঃ জাকারিয়া হোসেন (সাধারণ)।
উল্লেখ্য যে, মোঃ সাব্বির আহমেদ রাজশাহী বিভাগের মধ্যে ২য় স্থান অধিকার করে। এছাড়াও প্রতি বছর অসংখ্য ছাত্র ছাত্রী এই মাদ্রাসা থেকে কৃতিত্বের সাথে পাশ করে বের হয়ে যাচ্ছে ।

Sunday, February 18, 2018

বগুড়ায় র‌্যাব’র অভিযানে এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস ঘটনায় চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার

বগুড়ায় র‌্যাব’র অভিযানে এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র  ফাঁস ঘটনায় চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার 

বগুড়ায় র‌্যাব’র অভিযানে এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস ঘটনায় চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার


বহুল আলোচিত দেশব্যাপী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস ঘটনায় বগুড়ায় এক অভিযানে চলমান এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সাথে জরিত থাকার অভিযোগে রবিউল আলম (১৯) নামের চক্রের এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) । 

গ্রেপ্তারকৃত রবিউল আলম গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি উপজেলার শিবপুর গ্রামের জালাল মিয়ার ছেলে এবং গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু কলেজের ছাত্র। অন্যদিকে পলাতক সোহান পারভেজ গোপালগঞ্জের একই কলেজের ছাত্র ।  

১৮ ফেবরুয়ারী (রোববার)দুপুর দেড়টার সময় বগুড়া র‌্যাব-১২ কোম্পানী সদরে আয়োজিত একপ্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠানে র‌্যাব-১২ বগুড়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর এসএম মোর্শেদ হাসান সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানান।

 তিনি জানান ,সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে গোপন এক সংবাদের ভিত্তিতে শহরের জহুরুল নগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রবিউল আলমকে আটক করে র‌্যাব সদস্যরা।  

মেজর মোর্শদ বিষয়টি নিশ্চিত করে আরো জানান , একই এলাকার সোহান পারভেজ নামের এক ব্যাক্তি প্রশ্নফাঁস সংক্রান্ত একটি চক্রের প্রধান বলে গ্রেপ্তারকৃতর স্বিকারোক্তি মূলক জবান বন্দিতে র‌্যাব প্রাথমিক ভাবে নিশ্চিত হয়েছে। 

তিনি জানান, চক্রটি নিদিষ্ট পরীক্ষার আগের দিন এসএসসি পরীক্ষার লিখিত প্রশ্নফাঁস করে প্রথমে হাতে লিখে। এরপর তাদের এজেন্টর মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের ফেসবুকের ম্যাসেঞ্জারের অ্যাগ্লিকেশনের মাধ্যমে বিক্রি করে থাকে।পরে তাদে দেয়া বিকাশ নম্বরের মাধ্যমে টাকার লেনদেন হয় । 

ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, একইভাবে পরীক্ষা শুরু এক ঘণ্টা আগে এমসিকিউ প্রশ্ন উত্তরসহ ফাঁস করে চক্রটি।গ্রেপ্তারকৃত রবিউল গোপারগঞ্জ থেকে বগুড়ায় এসেছিল ওই কাজেই ।  

শেষ খবর পর্যন্ত গ্রেপ্তারকৃত রবিউল আলমের দেয়া তথ্যমতে চক্রের মূলহোতা সহ চক্রের অন্যন্য সদস্যদের আটকের জন্য র‌্যাবের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান মেজর এসএম মোর্শদ হাসান।  

সংবাদ সুত্র: এফএনএস থেকে সংগৃহীত -

বগুড়ায় ২ এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

বগুড়ায় ২ এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা। 

বগুড়ায় ২ এসএসসি পরীক্ষার্থী আত্মহত্যা

ঘটনাটি দু’টি ঘটেছে শনিবার ভোরে বগুড়ার শহরের দক্ষিন কাটনারপাড়া (বাদুড়লা) ও নন্দিগ্রামে ।  

নিহত ফারাদিন হক(১৫) বগুড়া শহরের বড়গোলা টিনপট্রি এলাকার কোটিপতি ব্যবসায়ী ও দক্ষিন কাটনারপাড়া (বাদুড়তলা) এলাকার বাসিন্দা ,

বগুড়া চেম্বরের সদস্য কোটিপতি আলহাজ এমদাদুর হক মাসুমের ছেলে এবং বগুড়া চেম্বার এন্ড কমার্স এর পরিচালক এনামুল হক দুলালের ভাতিজা ।  

সে বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল এন্ড কলেজ ও পরে বগুড়া সেন্ট্রাল স্কুলে ১০ শ্রেণী অধ্যায়নরত করছিল । আগামী বছর তার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবার কথা ছিল । এদিকে ফারদিন এর আত্মহত্যার কারন সমপর্কে বিস্তারিত জানা যায়নি। 

ফারদিন হক শনিবার ভোরে বাবার সাথে মসজিদ থেকে ফযরের নামাজ পড়ে বাসায় আসে। এর কিছু সময় পর সে নিজের ঘড়ে গ্যাস ট্রাবলেট খেয়ে অশুস্থ হয়ে পড়ে । 

মূমুর্ষ অবস্থায় প্রথমে তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে এবং পরে বগুড়া শহীদ জিয়া মেডিকের কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করেন।  

বাদ আসর জানাজা নামাজ শেষে শহরের শৈলেনপাড়া পারীবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয় । এঘটনায় গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে ।  

এদিকে নিহতের একটি ঘনিষ্ট সূত্রে জানা গেছে , ফারদিন হককে শনিবার ভোরে বেশ কিছু সময়ে ফেসবুকে অবস্থান করতে দেখা গেছে । ধারনা করা হচ্ছে সে এর পরেই কোন কারনে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করে। 

গ্যাস ট্যাবলেটের বিষয়টি নিহতের ঘনিষ্টজনেরা জানালেও তার আত্মহত্যার প্রকৃত কারন সমপর্কে তাদের কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে পৃথক এক ঘটনায় নন্দিগ্রামে মানিক মিয়া (১৭) নামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থী গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করে। 

উপজেলার ৪নং থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে স্থানীয় কোশাষ বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় হতে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছিল। 

মানিক মিয়া শুক্রবার রাতে খাবারের পর ১০ টার দিকে শয়ন ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে। ১৭ ই ফেব্রুয়ারি(শনিবার ) ভোর ৫ টার দিকে তাকে ছটফট করা অবস্থায় দেখতে পেয়ে পরিবারের সদস্যরা স্থানীয় একজন পল্লী চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যায়। 

সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে। সে সবার অজান্তেই গ্যাস ট্যাবলেট খেয়েছিল বলে তার পরিবার জানায়।  

এ বিষয়ে ৪নং থালতা মাঝগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মতিনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ওই পরিবারের কিছুটা আর্থিক সঙ্কট ছিল। এছাড়াও তার পরীক্ষা ভালো হয়নি এমন শঙ্কায় সে আত্মহত্যা করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 
সংবাদ সংস্থা এফএনএস থেকে সংগৃহীত -