Showing posts with label International Mather Language day. Show all posts
Showing posts with label International Mather Language day. Show all posts

Thursday, February 22, 2018

"ভিন্ন দৃষ্টি" এখন একুশে বই মেলায়

অনলাইন ডেস্ক ঃ বগুড়াতে মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ৮ দিন ব্যাপি একুশে বই মেলা শুরু হয়েছে। 

  বগুড়ায়-ভিন্ন-দৃষ্টি-একুশে-বই-মেলা 

২১ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শহীদ খোকন পার্ক সংলগ্ন চলবে এই মেলা। মেলাতে রয়েছে "ভিন্নদৃষ্টি'র পাঠশালা" নামে একটি দোকান। 

গতকাল ২১শে ফেব্রুয়ারি বুধবার "ভিন্নদৃষ্টি'র পাঠশালা" দোকানে দেখা গেছে ছোটদের বিভিন্ন রকম গল্পের বই ক্রেতাদের কাছে প্রাধান্য পেয়েছে। এছাড়াও দোকান  আছে বিভিন্ন লেখকের নতুন ও জনপ্রিয় বই এবং শিশুদের জন্য ডিজিটাল লার্নিং পেনম্যাজিক বুকস। 

"ভিন্নদৃষ্টি'র পাঠশালা" এর পরিচালক রিংকু রায় অর্ক  জানান, এই দোকানে বিক্রিত বইয়ের লাভের সম্পূর্ণ টাকা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য ব্যয় করা হবে।  শহরের চেলোপারা চাষীবাজার সংলগ্ন  শিশুপার্ক এ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাঠদান করানো হয়। 

এখানে মোট ৩৯ জন শিশু আছে,  এই টাকাগুলো তাদের জন্য ব্যয় করা হবে। আসুন আমাদের দোকানে। বই দেখুন, বই কিনুন। আমাদের দোকানে থাকছে সব ধরনের বই। আপনার কিনা বইয়ের টাকায় হাসি ফুটবে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মুখে।

Wednesday, February 21, 2018

শহীদ মিনার আছে, কলেজ বন্ধ, ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান হয়নি

বগুড়া জেলার ধুনট থানার মথুরাপুর ইউনিয়ন এ স্থাপিত জি এম সি ডিগ্রি কলেজ এর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার যা ২০১৬ সালে তিন লক্ষ টাকা ব্যায় করে নির্মাণ করা হয়েছিল|| 

শহীদ মিনার আছে, কলেজ বন্ধ, ভাষা শহীদদের প্রতি জানান হয়নি শ্রদ্ধা   

শহীদ মিনার এর উপর পরে আছে ঝরা পাতা। নেই কোন সংস্করণ।

আজকে ২১-শে ফেব্রুয়ারী ভাষা দিবস। কিন্তু আজকে সেই দিন টাকে পালন করার পরিবর্তে কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে?  সকল শহীদের অপমান করছে জি এম সি ডিগ্রি কলেজ কতৃপক্ষ। -



আশা করি সবাই এর প্রতিবাদ জানাবেন এবং আমাদের শহীদের সম্মান রক্ষা করবেন!!


শহীদ মিনার আছে, কলেজ বন্ধ, ভাষা শহীদদের প্রতি জানান হয়নি শ্রদ্ধা

তথ্য দিয়েছে ; মোঃ নাইম ইসলাম


ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীবৃন্দ

২১ শে ফ্রেরুয়ারী উদযাপন উপলক্ষে ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন, অদ্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীবৃন্দ.....

ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের



ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের  


 শহিদ মিনারে উপস্থিত বাংলা ভাষা প্রেমীদের মুখে একটাই ধ্বনি ছিলো, যারা মায়ের ভাষাকে বিশ্বের বুকে পরিচয় করে দিয়েছে, আমরা তাদের ভুলবো না। সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর জন্য শহীদ মিনারে আসেন তারা। 

তাদের মুখে তখন একটাই স্লোগান ছিল, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফ্রেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি”।

মহাস্থানে নব স্মৃতিসৌধে বিনম্র শ্রদ্ধা ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে পালিত হলো মাতৃভাষা দিবস

গোলাম রব্বানী শিপন মহাস্থান প্রতিনিধি, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮: বিনম্র শ্রদ্ধা ভালোবাসা ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহাস্থানে সদ্য নব নির্মিত স্মৃতিসৌধে পালিত হলো মাতৃভাষা দিবস।


international-Mather-Language-day-Mahasthan-bogra-news

কিন্তু দুঃখের বিষয় সারা বাংলাদেশে মাতৃভাষা দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করলেও আমার মনে হয় আজ কেউ সহজে বলতে পারবেন না বাংলা পঞ্জিকা হিসাবে কত তারিখ? অামার ধারনা অনেকেই জানেন না।

অাজ বাংলা পঞ্জিকা অনুশারে ফাল্গুন মাসের ৯ তারিখ। অর্থাৎ বাংলা ১৪২৪ সালের ৮ই ফাল্গুন। (মতান্তরে ৯ই ফাল্গুন, লীপ ইয়ারের কারনে পরবর্তীতে বাংলা এবং ইংরেজি তারিখ বিভ্রাট ঘটে) যে মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছেন, রফিক, সফিক, সালাম, বরকাতসহ অারোও নাম না জানা কত বীর।

কখনোও কি ভেবে দেখেছেন অামাদের বাংলার বীর ভাষা সৈনিকেরা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিল মাতৃভাষা বাংলাকে রক্ষা করার জন্য। কিন্তু নিয়তির কি নির্মম পরিহাস অামরা এ দিনটি অাজ পালণ করি ইংরেজি ক্যালেন্ডার হিসাবে। তাই অামাদের সবার অাজ এই মহান দিনে দাবি থাক ২১ সে ফ্রেরুয়ারীর পাশাপাশি ৯ই ফাল্গুন সমান ভাবে প্রচার হোক এবং প্রচার পাক।

(অাজ ৯ ফাল্গুন) ২১ ফ্রেরুয়ারী সেই জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের গভীর শ্রদ্ধা ভরে স্মরন করছে বাঙ্গিজাতি। (একুশে ফ্রেরুয়ারী) বাংলাদেশের জনগনের গৌরব, উজ্জলময় বিশ্ব ইতিহাসের বিরল একটি দিন।

অাজকের এই মহান দিন উদযাপন উপলক্ষ্যে সারাদেশের মত বগুড়ার মহাস্থান মাহীসওয়ার ডিগ্রী কলেজ চত্বরে নব স্মৃতিস্তম্ভে শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও বর্ণাঢ্য র্যালীতে নেতৃত্ব দিয়ে ছিলেন, বগুড়ার- ২ শিবগঞ্জ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীরমুক্তি যোদ্ধা আলহাজ্ব শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ।

এছাড়াও অংশগ্রহণ করেন, শিক্ষক, শিক্ষিকা, ছাত্র- ছাত্রী, মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ, সামাজিক সংগঠন, ব্যবসায়ী মহল সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ। বুধবার ২১ ফ্রেরুয়ারী সকালে মহাস্থান মাহীসওয়ার ডিগ্রী কলেজ শহীদ মিনার গিয়ে দেখা যায়, হাতে হাতে ফুল নিয়ে জড়ো হচ্ছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।

international-Mather-Language-day-Mahasthan-bogra-news

বেলা বাড়ার সাথে সাথে হাজারো জাতির ঢল নামে মহাস্থান শহিদ মিনার মাঠ। এরপর সকাল সাড়ে ৮টায়, মহাস্থান মাহীসওয়ার ডিগ্রী কলেজ, হাইস্কুল, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, স্থানীয় সু-নাম ধন্য মোর্নিং সান কেজি স্কুল, ইকরা মডেল, এবং মোকবুল হোসেন অাদর্শ কেজি স্কুলের যৌথ ব্যানারে শহীদদের স্মরনে একটি বিশাল র্যালী বের হয়।

র্যালীটি মহাস্থান মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে অাবারো শহিদ মিনার চত্বরে গিয়ে সমাবেত হয়। এরপর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা একে একে সবাই শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারস্তম্ভে ফুল অর্পণ করেন।

এর অাগে প্রথম প্রহরে রাত ১২টা ১ মিনিটে শহীদ মিনারে ফুলের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানায়, স্থানীয় সংসদ সদস্য বীরমুক্তি যোদ্ধা আলহাজ্ব শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ। এছাড়াও বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

এসময় শহিদ মিনারে উপস্থিত বাংলা ভাষা প্রেমীদের মুখে একটাই ধ্বনি ছিলো, যারা মায়ের ভাষাকে বিশ্বের বুকে পরিচয় করে দিয়েছে, আমরা তাদের ভুলবো না। সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর জন্য শহীদ মিনারে আসেন তারা। তাদের মুখে তখন একটাই স্লোগান ছিল, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফ্রেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি”।

বগুড়ায় বাঁশ,কাগজ,দড়ি দিয়ে নির্মিত হলো শহীদ মিনার

একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত।

বগুড়ায় বাঁশ,কাগজ,দড়ি দিয়ে নির্মিত হলো শহীদ মিনার তৈরি করলেন কাহালু উপজেলা র এরুইল  গ্রামের যুব সমাজ ।
বগুড়ায় বাঁশ,কাগজ,দড়ি দিয়ে নির্মিত হলো শহীদ মিনার

মাতৃভাষার প্রতি সম্মান জানাতে তারা নিজেদের উদ্যোগে তৈরি করলেন এই শহীদ মিনার ।  এবং শ্রদ্ধা জানালেন।

রাত ১২ টা ০১ মিনিটে তারা ফুল দিয়ে সুভেচ্ছা জানায় ।
এ কাজে যারা ছিল তারা হল মাসুদ, রাকিবুল, মুন্না, মাহফুজ, এনামুল, মিনহাজ সহ এরুইল গ্রামের যুব সমাজ 

কাহালু উপজেলা এরুইল বিদ্যালয়ের মাঠে এই শহীদ মিনার টি তৈরি করা হয়।  
একুশে ফেব্রুয়ারির শহীদদের প্রতি সম্মান জানাতে যুবকদের উদ্যোগে নির্মিত হতো শহীদ মিনার । 
.....
তাদের লেখা পোষ্ট :
""ক্ষণিকের পরিকল্পনাকে বাস্তবে রুপ দিলাম।আমি গর্বিত এমন এক ভাস্কর্যের কারিগর বলে। আমি গর্বিত আমি বাঙালি বলে। ""

শহিদ মিনারে উপস্থিত বাংলা ভাষা প্রেমীদের মুখে একটাই ধ্বনি ছিলো, যারা মায়ের ভাষাকে বিশ্বের বুকে পরিচয় করে দিয়েছে, আমরা তাদের ভুলবো না। সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর জন্য শহীদ মিনারে আসেন তারা। 


তাদের মুখে তখন একটাই স্লোগান ছিল, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফ্রেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি”।