Wednesday, September 19, 2018

৮-০ গোলে লেবাননকে হারাল বাংলাদেশের মেয়েরা

এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ ফুটবলের বাছাই পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচেও বিশাল ব্যবধানে লেবাননকে হারাল বাংলাদেশের মেয়েরা। ৮-০ গোলে হারতে হয় লেবাননকে। 
৮-০ গোলে লেবাননকে হারাল বাংলাদেশের মেয়েরাআজ বুধবার বেলা ১১টায় কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হয়। খেলা শুরুর ১৪ মিনিট পর মনিকার বাড়ানো বল গায়ের সঙ্গে লেগে থাকা ডিফেন্ডারের পায়ের ফাঁক দিয়ে গোলকিপারকে পরাস্ত করেন সাজেদা।
এর ফলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। ২০ মিনিটের মাথায় ফের জটলার মধ্যে থেকে সাজেদার পাসে তহুরার শট গোলকিপারের গায়ে লাগার পর ডিফেন্ডার মারিয়া ইসলামের পায়ে লেগে প্রতিপক্ষের জালে জড়ায়। এতে গোল ব্যবধান দ্বিগুন হয়। এর ঠিক তিন মিনিট পর লেবাননের জালে ফের বল জড়ান তহুরা।  আখিঁ খাতুনের লম্বা করে বাড়ানো বল তহুরা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে কোনাকুনি শটে গোল করেন। এতে স্কোরলাইন দাড়ায় ৩-০। 
২৬ মিনিটের মাথায় আবারও আখিঁর বাড়ানো বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ডান দিক দিয়ে প্রতিপক্ষের বক্সের ভিতরে ঢুকে কোনাকুনি শটে গোল করেন আনাই মোগিনী। ১৪ মিনিট পর আবারও আক্রমণে আসেন আখিঁ। তার বাড়ানো বল থেকে আসে পঞ্চম গোল। 
পাঁচ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় বাংলাদেশ। দ্বিতীয়ার্ধেও আধিপত্য ধরে রাখে বাংলাদেশের মেয়েরা। ৪৭ মিনিটে ষষ্ঠ গোল তুলে নেয় শামসুন্নাহার জুনিয়র। এবার তিনি প্রতিপক্ষের গোলকিপারের পাশ দিয়ে এবার লক্ষ্যভেদ করেন। ৬৩ মিনিটে বাঁ দিক থেকে বদলি খেলোয়াড় হিসেবে নামা সুলতানার নিচু ক্রসে সাইড ভলিতে আবারও জাল কাঁপান শামসুন্নাহার। ৭০ মিনিটে ইলা মনির মাইনাসে রোজিনা আক্তার ফের প্রতিপক্ষের জালে বল জড়ান। এতে স্কোর দাড়ায় ৮-০। এর পর আর কোনো গোল করতে না পারলেও বিশাল ব্যবধানে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। অপরদিকে লেবানন লজ্জাজনক হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে।
জানা গেছে, এর আগে বাহরাইনকেও ১০-০ গোলে বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছিল এই মেয়েরা।

Tuesday, September 18, 2018

আদমদীঘিতে বেশি দামে ইউরিয়া সার বিক্রি, কৃত্রিম সংকেট কৃষক

বগুড়ার আদমদীঘিতে চলতি আমন মৌসুমে কিছু অসাধু ডিলার ও খুচরা সার ব্যবসায়ীরা ইউরিয়া সার সরকারের বেঁধে দেয়া দামের চেয়ে অনেক বেশি দামে সার বিক্রি করছে এমন অভিযোগ উঠেছে। কতিপয় অসাধু ডিলার ও খুচরা ব্যবসায়ীরা ঘরে সার নেই, জমাট বাঁধানো সার বলে কৃত্রিম সংকট করে এ অঞ্চলের প্রান্তিক কৃষকদের ঠকিয়ে তাদের নিকট বেশি দামে সার বিক্রয় করছে। ডিলার ও খুচরা সার ব্যবসায়ীরা সরকারি নীতিমালাকে তোয়াক্কা না করেই এ সব জমাট বাঁধানো বিভিন্ন কোম্পানীর ইউরিয়া সার প্রতি বস্তায় ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ টাকা পর্যন্ত বেশি দামে বিক্রয় করে আসছে।
ফলে জমাট বাঁধানো সার বেশি দামে ক্রয় করে প্রতারিত ও আর্থিক ভাবে ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছে এলাকার কৃষকরা। তাছাড়া জমাট বাঁধা সারের গুণগত মান নিয়েও দেখা দিয়েছে অনেক প্রশ্ন। এ সব সার জমিতে প্রয়োগ করে কোন ফল পাচ্ছে না কৃষকরা। আদমদীঘি উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, ইউরিয়া ও নন ইউরিয়া সার ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য উপজেলায় বিসিআইসির ডিলার রয়েছে মোট ১০ জন ও সাব-ডিলার (কার্ডধারী সার ব্যবসায়ী) রয়েছে প্রায় ১৮ জন এবং কার্ডধারী কীটনাশক বিক্রেতা রয়েছে পাইকারী ১৭, খুচরা ১৪৭ জন।
ফলে বাজারে সারের কোন সংকট নেই। তবে খুচরা সার ব্যবসায়ীরা বেশী দাম ও ওজনে কম দেয়ার বিষয়ে কৃষকরা অভিযোগ তুলেছেন। বিএডিসি ১৫ জন বিসিআইসি ১০ খুচরা ৫৫ জন। এলাকার কৃষক ও খুচরা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, বিদেশী চায়না, সৌদি/আবুধাবি, আমেরিকা থেকে আমদানী করা বিভিন্ন প্রকারের ইউরিয়া সার হওয়ায় বিপাকে ও প্রতারণার স্বীকার হচ্ছেন কৃষকরা। কৃষকরা আরোও বলেন যত প্রকারেরই সার হোক না কেন সরকারের বেঁধে দেয়া দাম তো একই।
তাছাড়া সারে বিভিন্ন ভেজাল ও ডিএপি বাংলাদেশী সারের বস্তায় ৪/৫ কেজি ওজনে কম দিয়ে নিজস্ব সেলাই মেশিনে সেলাই করে প্রতি বস্তা ৫০ কেজি স্থলে ৪৫ কেজি বিক্রয় করে থাকে এমন অভিযোগও রয়েছে। খোদ ডিলাররা এ সব সারের বস্তা সরকারের বেঁধে দেয়া মূল্য ৮০০ টাকার ইউরিয়া সার ৮৩০ টাকা থেকে ৮৫০ টাকায় বিক্রয় করছে বলে স্থানীয় কৃষকরা জানান। বাজারে খোঁজ নিয়ে এর সত্যতাও মিলেছে। উপজেলার সদর ইউনিয়নের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কৃষকরা জানান, ইউরিয়া সার সরকারের বেঁধে দেয়া দামের চাইতে অনেক বেশি দামে ডিলারদের নিকট থেকে সার নিয়ে এসে খুচরা ব্যবসায়ী আরো বেশি দামে বিক্রি করছে।
তাছাড়া এসব জমাট বাঁধানো সার জমিতে প্রয়োগ করে কোন কাজ হচ্ছে না বলে তারা জানায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক খুচরা ডিলার জানান, দেশী বস্তায় বিদেশী সার ভরে প্রতি বস্তায় কম দেয়া ও দামের হেরফের সব তুঘলকি কারবার হয়ে থাকে অনেক ডিলারের ঘর থেকে, আমাদের করার কিছু নেই। এতে আমরা ব্যসায়ীরাও মার খাচ্ছি।
উপজেলার নসরতপুর বাজারের মেসার্স মঙ্গল সাহা ট্রেডার্সের স্বত্ত্বাধিকারী, মের্সাস নুরুল ইসলাম ট্রের্ডাসের স্বত্বাধীকারী ও মের্সাস রুমা কৃষি ভান্ডারের স্বত্বাধীকারী জানান, বিদেশী ইউরিয়ার বস্তা খারাপ হওয়ায় বস্তা পরিবর্তন করতে হয় অনেক সময়। তাছাড়া বস্তায় বাফার গুদাম থেকেই অনেক সময় সার কম দেয়া হয়। তাদের ঘরে বর্তমানে ভালো কোন সার নেই যা আছে সব জমাট বাঁধানো নষ্ট সার। কৃত্রিম সংকট ও দামের ব্যাপারে তাদের কে জিজ্ঞাসা করলে তারা জানান, চলতি ভরা মৌসুমে সার ঠিকমত পাওয়া যায় না তাই অনেক ডিলাররা একটু বেশি দাম নিয়ে থাকে।
এতে কৃষকরা ক্ষতি গ্রস্থ হবেন না বলে তারা জানান। এ ব্যাপারে উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ কামরুজ্জামান বেশি দামে সার বিক্রি ও জমাট বাঁধা সার বিক্রির কথা স্বীকার করে বলেন, উপজেলা সার ও বীজ মনিটরিং কমিটির পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে গোপনে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করা হচ্ছে। কোন ব্যবাসায়ীর বিরুদ্ধে প্রমাণ পেলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে আমরা জেনেছি বাফার গুদাম থেকেই এ ধরনের জমাট বাঁধা সার দেওয়া হচ্ছে ডিলাদের মাঝে।

এক নজর দেখতে উৎসুক জনতার ভীড় ।। আদমদীঘিতে হঠাৎ বালি খাওয়া পাগলের আর্বিভাব

অবিশ্বাস্য হলেও ঘটনাটি সত্য। হঠাৎ করেই এলাকায় আর্বিভাব হয়েছে এক পাগলের। সে যেখানেই বালির স্তুপ দেখছে সেখানেই বালির স্তুপের উপরে বসে ডান হাত দিয়ে সমানে শুধু বালিই খেয়ে যাচ্ছেন। তার বাম হাত নেই। পরনে ছিল শুধু ছেঁড়া ফাঁকা প্যান্ট ও শার্ট। 

অবিশ্বাস্য এ ঘটনাটি ঘটেছে বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সদরের পুরাতন কৃষি ব্যাংকে সামনে পাকা রাস্তার ধারে। আর এই ঘটনা স্বচোক্ষে এক নজর দেখার জন্য ভীড় করছেন দূর দূরান্ত থেকে আসা উৎসুক জনতা। 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, শনিবার সকালে উপজেলার সদরে হঠাৎ করে আর্বিভাব ঘটে নাম না জানা এক পাগলের। সে কোন কথা বলে না। শুধু বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ফিরে যেখানে বালির স্তুপ দেখছে সেই বালির স্তুপের উপরে বসে সমানে খেয়ে যাচ্ছেন শুধু বালি আর বালি। আর মাঝে মধ্যে সে বালি মিশ্রিত হাত দিয়ে উৎসুক জনতার হাতে বালি ঘুষে দিচ্ছে। অবাক করা কান্ড হলো সেই বালি মিশ্রিত হাত থেকে বেলি ফুল আতরের সু-ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে। তার এ সব কর্মকান্ড দেখে স্থানীয়রা হতবাক। 

আবার অনেকে মনে করছেন ঘটনাটি অলৌকিক। আবার উৎসুক জনতা তাকে টাকা দিতে চাইলেও সে টাকা গ্রহণ করছে না বা কারো কাছ থেকে কোন খাবারও গ্রহণ করছে না। ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হলে এ দৃশ্য এক নজর দেখার জন্য ভীড় জমাচ্ছে শত শত উৎসুক জনতা। উপজেলার পুরাতন কৃষি ব্যাংকের সামনে ওই পাগল একটি বালির স্তুপের উপরে বসে সমানে বালি খেয়ে যাচ্ছেন। 

সে মাঝে মধ্যে উৎসুক জনতার হাতে বালি ঘুষিয়ে দিলে বালি মিশ্রিত হাত থেকে আতরের সুগন্ধি ছড়াচ্ছে। এ দিকে এ ঘটনাকে অলৌকিক ঘটনা বলে মনে করছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। স্থানীয় এক সাংবাদিক আনোয়ার হোসাইন বলেন, এই রকম ঘটনা আজ পর্যন্ত কোথাও দেখেনি এবং এ রকম কথাও শুনেনি। এটি একটি অলৌকিক ঘটনা। 

সাগর খান

ধুনটে মানাস নদী পারাপারে ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের সাঁকোই গ্রামবাসীর ভরসা

বগুড়ার ধুনট উপজেলার গোসাইবাড়ী ইউনিয়নের পূর্ব গুয়াডহুরি গ্রামের মানাস নদীতে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত বাঁশের সাঁকোই কয়েকটি গ্রামের হাজারো মানুষের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা। আর নদীতে পানি বাড়লে একমাত্র ভরসা হয়ে ওঠে নৌকা। এভাবেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থী সহ এলাকাবাসীদের নদী পারাপার হতে হয়।
সরেজমিনে জানাযায়, গোসাইবাড়ী ইউনিয়নের পূর্ব গুয়াডহুরি গ্রামের পাশ দিয়ে বহমান মানাস নদী। স্থানীয় লোকজন ঐ নদীর উপর দিয়ে যাতায়াতের জন্য স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মান করেছে। প্রতিদিন ঐ সাঁকোর উপর দিয়ে ঝুঁকিপূর্নভাবে চিকাশী, জোড়শিমুল, গোসাইবাড়ী, পূর্ব গুয়াডহুরী ও গজারিয়া গ্রামের শিক্ষার্থী সহ হাজারো লোকজন যাতায়াত করে। সাঁকোর উপর দিয়ে লোকজন পারাপার হলেও মালামাল ও কৃষি পন্য পরিবহনে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হয়।
এছাড়া অতিরিক্ত চলাচলের কারনের সাঁকোটি মাঝে মধ্যে ভেঙ্গে গেলে বা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেলে নৌকায় পারাপার হতে হয়। নড়বড়ে সাঁকোটির উপর দিয়ে ছোট ছোট ছেলে মেয়েরাও ঝুঁকি নিয়ে স্কুলে যাতায়াত করছে। পূর্ব গুয়াডহুরি গ্রামের শিক্ষক আতাউর রহমান বলেন, এই বাঁশের সাঁকোর উপর দিয়ে কয়েকটি গ্রামের ছেলে মেয়েদের গোসাইবাড়ী কলেজ ও স্কুলে যাতায়াত করতে হয়।
এছাড়া মালামাল ও কৃষিপন্য পরিবহনে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। গোসাইবাড়ী মনিং সান স্কুলের ৮ম শ্রেণীর ছাত্র শ্রী সুফল কুমার বলেন, স্কুলে যেতে এই সাঁকোর উপর দিয়েই পারাপার হতে হয়। তবে নদীতে পানি বাড়লে নৌকায় করে যেতে আরো দূর্ভোগ বেড়ে যায়। উপজেলা প্রকৌশল কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম জানান, ওই নদীর উপর ব্রীজ নির্মানের জন্য সরকারের কাছে একটি প্রস্তাবনা পাঠানো হবে।
ইমরান হোসেন ইমন

বগুড়া আ: হ: কলেজে আরও ১৯টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালুর প্রস্তাব

বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে নতুন করে আরও ১৯টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালুর প্রস্তাব করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ বলছেন, খোদ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ই কলেজটিতে নতুন নতুন বিষয়ে অনার্স কোর্চ চালু করতে আগ্রহী। 


এজন্য মন্ত্রণালয়ের কলেজ শাখা থেকে চলতি বছরের ১১ জুলাই অধ্যক্ষের কাছে নির্ধারিত ছকে তথ্য

Monday, September 17, 2018

বগুড়ায় গর্ভবতী কে লাথিমেরে সন্তান নষ্ঠ করল দলনেতা



বগুড়া পৌরছাত্র দল সাধারন সম্পাদক রবিউল ইসলাম দারুন আসল ১৫(পনের) হাজার টাকার সুদ সহ ২০(বিশ) হাজার টাকা পরিশোধ হলেও অতিরিক্ত আরো দাবী কৃত ৩০(ত্রিশ) হাজার টাকা না দেয়ায় অগ্রগতি বহুমুখী সমিতি লোকজন গর্ভবতী মহিলার শাপলা বেগম (২১) এর পেটে লাথি মারে।

নির্মম লাথির আঘাতে মহিলার গর্ভের সন্তান নষ্ঠ হয়ে যায়। গুরুতর আহত গর্ভবতী শাপলা শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গাইনী ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আছে।

এবিষয়ে বগুড়া সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামীরা হলেন রবিউল ইসলাম দারুন, মোঃ বারিক, আনদালিভ, কুলসুম, উভয় সাং উত্তরচেলোপাড়া থানা জেলা বগুড়া।

আদমদীঘিতে যুবককে মাটি চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা,গ্রামবাসির চেষ্টায় উদ্ধার

বগুড়ার আদমদীঘিতে সুমন হোসেন (২৫) নামের এক যুবককে হাত পা ও মুখ বেধে মাটি চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। পরে গ্রামবাসির চেষ্টায় প্রাণে রক্ষা পেয়েছে ওই যুবক । ঘটনাটি ঘটেছে রোববার রাতে উপজেলার দমদমা গ্রামে। আহত যুবক সুমন হোসেন বর্তমানে আদমদীঘি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন।
গ্রামবাসি ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রোববার রাত সাড়ে

৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডে চাকরির ক্ষেত্রে কোটা না রাখার সুপারিশ

৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডে চাকরির ক্ষেত্রে কোটা না রাখার সুপারিশ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির (৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডে চাকরির ক্ষেত্রে) সরকারি চাকরিতে কোনো কোটা না রাখার সুপারিশ করেছে সরকার গঠিত কমিটি। এ–সংক্রান্ত প্রতিবেদন আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জমাও দিয়েছে কমিটি।  
কোটা সংস্কার, বাতিল ও