Showing posts with label সরকারি আজিজুল হক কলেজ বগুড়া. Show all posts
Showing posts with label সরকারি আজিজুল হক কলেজ বগুড়া. Show all posts

Sunday, March 3, 2019

জাতীয় পর্যায়ে র‌্যাংকিং সেরা ৩ এ সরকারি আজিজুল হক কলেজ




রাজশাহী অঞ্চলের সেরা কলেজের মধ্যে বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজ রয়েছে সেরা তিন নম্বর স্থানে। 

এছাড়াও বেসরকারি কলেজ এর মধ্যে সেরা ৫ এ রয়েছে সৈয়দ আহমদ কলেজ, সুখানপুর, বগুড়া (বেসরকারি)





অন্যদিকে, জাতীয় পর্যায়ে সেরা মহিলা কলেজ, জাতীয় পর্যায়ে সেরা সরকারি কলেজ এবং জাতীয় পর্যায়ে সেরা বেসরকারি কলেজ নির্বাচিত হয়েছে যথাক্রমে-রাজধানীর লালমাটিয়া মহিলা কলেজ, ঢাকা কমার্স কলেজ এবং রাজশাহী কলেজ।


এছাড়া ৮টি অঞ্চলভিত্তিক তালিকাভুক্ত কলেজের মধ্য থেকে প্রতিটি অঞ্চলের জন্য সরকারি-বেসরকারি নির্বিশেষে স্কোর অনুযায়ী ৬৮টি সেরা কলেজ নির্বাচন করা হয়েছে।

আজ ২ মার্চ ২০১৯ এ এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ৫ ক্যাটাগরির ৭৬টি কলেজকে সম্মাননা প্রদান ও পুরস্কৃত করা হয়। রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. সোহরাব হোসাইন।
তিনি বলেন, তালিকাভুক্ত কলেজসমূহের মধ্য থেকে জাতীয়ভিত্তিক স্কোরের ভিত্তিতে প্রথম ৫টি সেরা কলেজ নির্বাচন করা হয়। তালিকাভুক্ত কলেজসমূহের মধ্য থেকে জাতীয়ভিত্তিক সর্বোচ্চ স্কোর অর্জনকারী একটি সরকারি কলেজ, একটি মহিলা কলেজ এবং একটি বেসরকারি কলেজ নির্বাচন করা হয়েছে। 

তাছাড়া ৮টি অঞ্চলভিত্তিক তালিকাভুক্ত কলেজের মধ্য থেকে প্রতিটি অঞ্চলের জন্য সরকারি-বেসরকারি নির্বিশেষে স্কোর অনুযায়ী ৬৮টি কলেজ নির্বাচন করা হয়। নীতিমালার আলোকে সেরা কলেজসমূহের বিভাজন করা হয়েছে।



ঢাকা অঞ্চলের সেরা কলেজ:
১. ঢাকা কমার্স কলেজ, ঢাকা (বেসরকারি)
২. সরকারি সা’দত কলেজ, টাঙ্গাইল,
৩. তেজগাঁও কলেজ, ঢাকা, (বেসরকারি)
৪. সিদ্ধেশ্বরী ডিগ্রি কলেজ, ঢাকা, (বেসরকারি)
৫. লালমাটিয়া মহিলা কলেজ, ঢাকা (বেসরকারি)
৬. সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ, ঢাকা (বেসরকারি)
৭. সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর
৮. সরকারি গুরুদয়াল কলেজ
৯. হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ, ঢাকা, (বেসরকারি)
১০. আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা (বেসরকারি)
চট্টগ্রাম অঞ্চলের সেরা কলেজ:
১. সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজ, কুমিল্লা
২. ফেনী সরকারি কলেজ, ফেনী
৩. চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ, চট্টগ্রাম
৪. সরকারি সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম
৫. ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
৬. নোয়াখালী সরকারি কলেজ, নোয়াখালী
৭. হাটহাজারী কলেজ, চট্টগ্রাম
৮. সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসীন কলেজ, চট্টগ্রাম
৯. চট্টগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ, চট্টগ্রাম
১০. চাঁদপুর সরকারি কলেজ, চাঁদপুর,
রাজশাহী অঞ্চলের সেরা কলেজ:
১. রাজশাহী কলেজ, রাজশাহী
২. সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া
৩. সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা
৪. ভবানীগঞ্জ কলেজ, রাজশাহী
৫. সৈয়দ আহমদ কলেজ, সুখানপুর, বগুড়া (বেসরকারি)
৬. হাজী ওয়াহেদ মরিয়ম কলেজ, সিরাজগঞ্জ ( বেসরকারি)
৭. সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ, সিরাজগঞ্জ
৮. দাওকান্দি কলেজ, রাজশাহী
৯. রাজশাহী কোর্ট কলেজ, রাজশাহী, (বেসরকারি)
১০. এন. এস. সরকারি কলেজ, নাটের
খুলনা অঞ্চলের সেরা কলেজ:
১. সরকারি ব্রজলাল (বিএল) কলেজ, খুলনা
২. সরকারি এম এম কলেজ, যশোর
৩. কুষ্টিয়া সরকারি মহিলা কলেজ, কুষ্টিয়া
৪. সীমান্ত আদর্শ কলেজ, সাতক্ষীরা, ( বেসরকারি)
৫. যশোর ক্যান্টমেন্ট কলেজ, যশোর, (বেসরকারি)
৬. ঝিকরগাছা মহিলা কলেজ, যশোর, (বেসরকারি)
৭. এম.এস. জোহা ডিগ্রি কলেজ, আলমডাঙ্গা, (বেসরকারি)
৮. কুমিরা মহিলা ডিগ্রি কলেজ, সাতক্ষীরা (বেসরকারি)
৯. খানজাহান আলী আদর্শ কলেজ, খুলনা, (বেসরকারি)
১০.যশোর সরকারি মহিলা কলেজ, যশোর
বরিশাল অঞ্চলের সেরা কলেজ:
১. সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজ, বরিশাল
২. সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, বরিশাল
৩. সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজ, পিরোজপুর
৪. ভোলা সরকারি কলেজ, ভোলা
সিলেট অঞ্চলের সেরা কলেজ:
১. এম সি কলেজ, সিলেট
২. দক্ষিণ সুরমা কলেজ, সিলেট
৩. মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ, মৌলভীাজার
৪. বৃন্দাবন সরকারি কলেজ, হবিগঞ্জ
৫. সরকারি মহিলা কলেজ, সিলেট
৬. মদনমোহন কলেজ, সিলেট
৭. সরকারি শ্রীমঙ্গল কলেজ, মৌলভীবাজার
রংপুর অঞ্চলের সেরা কলেজ:
১. কারমাইকেল কলেজ, রংপুর
২. দিনাজপুর সরকারি কলেজ, দিনাজপুর
৩. রংপুর সরকারি কলেজ, রংপুর
৪. উত্তরবাংলা কলেজ, কাকিনা, লালমনিরহাট (বেসরকারি)
৫. হাতিবান্ধা আলিমুদ্দিন কলেজ, লালমনিরহাট
৬. সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ, রংপুর
৭. কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ, কুড়িগ্রাম
৮. লালমনিরহাট সরকারি কলেজ, লালমনিরহাট
৯. গাইবান্ধা সরকারি কলেজ, গাইবান্ধা
১০. কে বি এম কলেজ, দিনাজপুর, (বেসরকারি)
ময়মনসিংহ অঞ্চলের সেরা কলেজ:
১. সরকারি আনন্দমোহন কলেজ, ময়মনসিংহ
২. জাহানারা লতিফ মহিলা কলেজ, ময়মনসিংহ (বেসরকারি)
৩. মুমিনুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, ময়

Thursday, February 14, 2019

বগুড়ায় পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর” এর উদ্যেগে সুন্দরবন দিবস পালিত

আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি সুন্দরবন দিবস। সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৪ ফেব্রুয়ারি সুন্দরবন দিবস পালিত হয়ে আসছে বেশ কয়েক বছর ধরে। এবার পালিত হচ্ছে ১৮তম সুন্দরবন দিবস।
২০০১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের আওতায় ৭০টি পরিবেশবাদী সংগঠনের অংশগ্রহণে প্রথম জাতীয় সুন্দরবন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেই সম্মেলনে ১৪ ফেব্রুয়ারিকে ‘সুন্দরবন দিবস’ ঘোষণা করা হয়।  দিবসটি উপলক্ষে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে সরকারি আজিজুল হক কলেজ বগুড়ায় পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর” এর উদ্যেগে ।  সকাল ১১ টায় পুরো ক্যাম্পাসে এক শোভায়াত্রার আয়োজন করা হয়।  শোভায়াত্রাটি কলেজের মূল ভবন থেকে বের হয়ে আবার মূল ভবনে এসে শেষ হয়।
উক্ত শোভায়াত্রায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সরকারি আজিজুল হক কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো: শাহজাহান আলী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ ফজলুল হক। আরও উপস্থিত ছিলেন তীরের উপদেষ্টা জনাব মোঃ মতিউর রহমান,  জনাব মোস্তাফিজুর রহমান ,  জনাব শাহ জাহান আলী,  জনাব এটিএম মাহবুবুল হাসান, জনাব অরপ রতন পাল, তীরের উপদেষ্টা ও  সাবেক সভাপতি গোলাম রব্বানী জুয়েল,  সহ অত্র কলেজের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক বৃৃন্দ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন তীর” এর সভাপতি মোঃ আরাফাত রহমান, সাধারন সম্পাদক মোঃজাহিদুর রহমান,  সহ তীর এর সদস্য বৃন্দ।

জানা যায়, সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি। সুন্দরবন রয়েছে ৫ হাজার প্রজাতির উদ্ভিদ, ১৯৮ প্রজাতির উভচর প্রাণী, ১২৪ প্রজাতির সরীসৃপ, ৫৭৯ প্রজাতির পাখি, ১২৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী ও ৩০ প্রজাতির চিংড়ি মাছ রয়েছে।

Saturday, January 19, 2019

৪০ বস্তা ময়লা-আর্বজনা ও কাগজ পরিষ্কার করলো ”তীর”

বগুড়া উত্তর ডটকম : ১৯ জানুয়ারি “পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস” এই শিরেনামে শিক্ষার্থীদের পরিবেশবাদী সংগঠন “টিম ফর এনার্জি এন্ড ইনভায়রনমেন্টাল রির্সাচ” (তীর) এর আয়োজনে সরকারি আজিজুল হক কলেজ (নতুন ভবন) ক্যম্পাসে পরিষ্কার পরিচ্ছনতা অভিযান চালানো হয়। 


উক্ত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান উদ্বোধন করেন সরকারি আজিজুল হক কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মো: ফজলুল হক। পরিষ্কার পরিচ্ছনতা অভিযানে অংশগ্রহন করেন “তীর” এর সভাপতি মোঃ আরাফাত রহমান, সাধারন সম্পাদক মোঃ জাহিদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আশিকুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ মো: জাহিদ সহ প্রায় ২৫ জন পরিবেশ কর্মী। 
এছাড়াও এ সময় উপস্থিত ছিলেন “তীর” এর উপদেষ্টা জনাব মোঃ মোখলেছুর রহমান, জনাব,মোঃ শাহাজাহান আলী সহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও সাধারন শিক্ষার্থীরা এবং অত্র কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক আ: রউফ সহ অন্যান্যরা ।
এই অভিযানে সরকারি আজিজুল হক কলেজে প্রায় ৪০ বস্তা ময়লা-আর্বজনা ও কাগজ কুড়িয়ে ডাস্টবিনে ফেলেন “তীর” এর কর্মীরা। শিক্ষার্থীদের এই পরিবেশবাদী সংগঠনের সভাপতি মোঃ আরাফাত রহমান ও সা. সম্পাদক মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, “তীর দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, সবার মধ্যে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া ও পরিবেশ রক্ষায় উৎসাহ বৃদ্ধি করার মাধ্যমে ক্রমবর্ধমান পরিবেশ দুষণের হাত থেকে পরিবেশকে রক্ষা করা সম্ভব। আর এরজন্য সকল শেণির মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে।”

Sunday, December 9, 2018

সরকারি আজিজুল হক কলেজে রোকেয়া দিবস পালন


বগুড়া উত্তর ডট কম (হাদিসুর রহমান) : নারী জাগরণের অগ্রদূত রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন স্মরণে রোকেয়া দিবস উদযাপন উপলক্ষে আজ সকাল 11 টায় সরকারি আজিজুল হক কলেজে এক র‍্যালি বের হয় । উক্ত র‍্যালী টি পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে ।

উক্ত র‍্যালী ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন অত্র কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো: শাহজাহান আলী স‍্যার, উপধ্যক্ষ প্রফেসর মো: ফজলুর হক স‍্যার , এছাড়াও বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধান সহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও  বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সরকারি আজিজুল হক কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রউফ উপস্থিত ছিলেন।

আয়োজনে: বেগম রোকেয়া হল, সরকারি আজিজুল হক কলেজ বগুড়া।

উল্লেখ্য যে, বাংলার নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার ১৩৭তম জন্ম এবং ৮৫তম মৃত্যুবার্ষিকী।

#অগ্রদূত #রোকেয়া  #দিবস

Tuesday, December 4, 2018

বগুড়ায় বিপন্ন গন্ধগোকুল উদ্ধার করলো পরিবেশবাদী সংগঠন তীর

 

শিক্ষার্থীদের পরিবেশবাদী সংগঠন টিম ফর এনার্জি এন্ড এনভায়রনরমন্টাল রিসার্চ “তীর” সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া আজ ০৪/১২/১৮ তারিখে বগুড়ার জেলার গাবতলী উপজেলার চক কাতুলী গ্রাম হতে একটি বিপন্ন প্রজাতির গন্ধগোকুল উদ্ধার করে। “তীর” এর সভাপতি মোঃ আরাফাত রহমান বলেন আজ সকালে পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর” এর সদস্যরা চক কাতুলী গ্রামে গিয়ে গন্ধগোকুলটি উদ্ধার করি। 
বাংলাদেশ সরকারের বন্যপ্রাণি সংরক্ষন আইনে প্রজাতিটি সংরক্ষিত এবং আইইউসিএন এর তথ্য মতে প্রানিটি বিপন্ন্ প্রাজাতির অন্তভুক্ত। গত দুই দিন আগে চক কাতুলী গ্রামের মোঃ ইমরান হোসেন নামে এক যুবক তার নিজ বাড়িতে ফাঁদ দিয়ে ধরে বলে জানিয়েছেন। প্রানিটির নাম গন্ধগোকুল, ইংরেজী নাম: Indian palm civet. গন্ধগোকুল একটি নিশাচর প্রাণি।
বগুড়ায় বিপন্ন গন্ধগোকুল উদ্ধার করলো পরিবেশবাদী সংগঠন তীর

উল্লেখ্য যে গত ০৩/১২/২০১৮ ইং তারিখে রাতে দৈনিক কালেরকন্ঠ প্রত্রিকার ফটোসাংবাদিক জনাব ঠান্ডা আজাদ এর মাধ্যমে খবর পেয়ে আজ শিক্ষার্থীদের পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর” এর সভাপতি মোঃ আরাফাত রহমান ও সদস্য মোঃ হোসেন রহমান গন্ধগোকুলটি উদ্ধার কওে নিয়ে আসে। আজ গন্ধগোকুলটি বঙ্গবন্ধু ইকোপার্ক এ হস্তান্তর করা হবে।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, জীববৈচিত্র, বন্যপ্রাণি ও পাখি সংরক্ষনে শিক্ষার্থীদের পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর” ২০১১ সাল হতে কাজ করে আসছে।

Sunday, November 18, 2018

বগুড়া কলেজ থিয়েটারের নবান্ন উৎসব-১৪২৫ উদযাপন

 “নবান্নের আনন্দে, জেগে উঠুক নতুনত্বে” এই স্লোগানে রবিবার সকাল এগার ঘটিকায় বগুড়া কলেজ থিয়েটার এর আয়োজনে ও সরকারি আজিজুল হক কলেজের সহযোগিতায় সপ্তম বারের মত দিনব্যাপি নবান্ন উৎসব- ১৪২৫ সরকারি আজিজুল হক কলেজের মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়। 


উক্ত অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ শাহজাহান আলী। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে নবান্ন কথনে অংশগ্রহন করেন সরকারি আজিজুল হক কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ ফজলুল হক, বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমের পিতা বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী মাহবুব হামিদ তারা।

আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সরকারী আজিজুল হক কলেজের বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর জোহরা ওয়াহিদা রহমান, রসায়ন বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক ও ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক শিক্ষক পরিষদের ফারুক আহমেদ, প্রফেসর পদমর্যাদার সকল বিভাগের বিভাগীয় প্রধানগণ এবং কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি, কে, এম, মোজাম্মেল হোসাইন বুলবুল এবং সাধারণ সম্পাদক, আব্দুর রউফ। 

কলেজ থিয়েটারের সিনিয়র সহ: সভাপতি আরাফাত হোসেন এর সভাপতিত্বে এবং কলেজ থিয়েটারের সাবেক সভাপতি আমজাদ হোসেন শোভন ও নাট্যকর্মি সোহেল রানা এর যৌথ সঞ্চলনায় উক্ত অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কলেজ থিয়েটারের সাধারণ সম্পাদক ওসমান গণি।  এদিকে অনুষ্ঠানের শুরুতে বর্ণিল আনন্দ পদযাত্রাটি ঢাক-ঢোলের তালে তালে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে। নবান্ন কথন শেষে উদ্বোধক ও অতিথিবৃন্দ উড়ান গাইনে ধান ভাঙ্গার মাধ্যমে উৎসবের শুভ উদ্বোধন করে। সাথে সাথে গান ভেসে আসে ” ও ধান ভানিরে ঢেঁকিতে পাড় দিয়া…” 

এর পরেই ভেসে আসে সংস্কৃতজন এস. এম. বেলাল হোসেনের উদ্বোধনী সংগীত যা উপস্থিত দর্শকদের মন কেড়ে নেয়। এর পরেই আবৃত্তি নিয়ে উপস্থিত হন আবৃত্তিকার সুলতানা পারভীন শ্রাবণী ও কলেজ থিয়েটারের সাবেক সভাপতি কনক কুমার পাল অলক। কলেজ থিয়েটারের নাট্য কর্মিরা পরিবেশন করে ওসমান গণির রচনা ও তৌফিক হাসান ময়নার নির্দেশনায় নাটক “কাজির বিচার” ও সাইফুল ইসলাম বুলবুলের ভাবনায় ও নির্মল মাহাতো এর কোরিওগ্রাফে পালা “সংসার”। 

সবশেষে পরিবেশিত হয় কলেজ থিয়েটারের ফিউশন বাউল দলের পরিবেশনা।  এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নাট্যকর্মী রবিউল, মিঠু, যাদু, আশিক, বিলাস, সোহেল শাহ, নিবেস, ওয়াদুদ, আরমান, সাদ্দাম, তৌফিক, নির্মল, কায়েস, তিতুমীর, মুগদ্ধ, বিশাল, ফরহাদ, মাসুম, সাকিব, তারেক, সুমন, রনি, সাইফুল ইসলাম, ঐশী রায়, জুঁই, সাবা, মামুন প্রমুখ।  

Saturday, November 17, 2018

আগামিকাল বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে নবান্ন উৎসব-১৪২৫ অনুষ্ঠিত হবে

আগামিকাল বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে নবান্ন উৎসব-১৪২৫ অনুষ্ঠিত হবে
“নবান্নের আনন্দে,  জেগে উঠুক নতুনত্বে” এই স্লোগানে আগামিকাল (১৮.১১.১৮) রোজ রবিবার সকাল ১১ ঘটিকায় বগুড়া কলেজ থিয়েটার এর আয়োজনে ও সরকারি আজিজুল হক কলেজের সহযোগিতায়   সপ্তম বারের মত দিনব্যাপি নবান্ন উৎসব- ১৪২৫  সরকারি আজিজুল হক কলেজের মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে। 

উক্ত অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অত্র কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ শাহজাহান আলী।  দিনব্যাপি আয়োজনে থাকছে আনন্দ পদযাত্রা, উদ্বোধন, নবান্ন কথন, নবান্নের গান, নৃত্য,  নাটক “কাজির বিচার”,  নবান্নের কবিতা, ফিউশান পালা “পরকীয়া”, নাটক ” একটি অবাস্তব গল্প” ও বিশেষ আকর্ষণ ফিউশন বাউল দলের লোকজ গানের পরিবেশনা। উক্ত অনুষ্ঠানে আপনাদের সকলের আমন্ত্রণ রইলো। 
আগামিকাল বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে নবান্ন উৎসব-১৪২৫ অনুষ্ঠিত হবে

Wednesday, September 26, 2018

"তীর" এর নদী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

শিক্ষার্থীদের পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর” সরকারি আজিজুল হক কলেজ বগুড়ার এর উদ্যেগে “গাড়িদহ পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ” শেরপুর বগুড়ায় এক বিশ্ব নদী দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত আলোচনা সভায় মূূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শিক্ষার্থীদের পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর” সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া এর সভাপতি জনাব মোঃ আরাফাত রহমান। 

আরো বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারন সম্পাদক মোঃ জাহিদুল ইসলাম, অত্র বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক জনাব মোঃ শাহরিয়ার আলম বাবু। উক্ত আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন গাড়িদহ পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের পরিচালক জনাব মোঃ শরিফুল ইসলামসহ অত্র কলেজের শিক্ষক, শিক্ষিকা ও ছাত্রছাত্রী বৃন্দ্র। উক্ত আলোচনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নদীর গুরুত্ব তুলে ধরে বিষদ আলোচনা করা হয়। নদী ও পরিবেশ দুষনরোধে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করা হয়।
উক্ত আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন “তীর” এর সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আশিকুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক চেতী খাতুন, ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক মোছাঃ মুনজিলা খাতুন, রাকিবুল ্ইসলাম, হোসেন রহমাান, আতিকুল ইসলাম, অমিত ও মুকিম মাহমুদ প্রমুখ।
আলোচনা সভা শেষে পরিবেশ, জীববৈচিত্র ও নদী বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন ভিডিও ডকুমেন্টরী প্রদর্শন করা হয়।

Tuesday, September 18, 2018

বগুড়া আ: হ: কলেজে আরও ১৯টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালুর প্রস্তাব

বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে নতুন করে আরও ১৯টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালুর প্রস্তাব করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ বলছেন, খোদ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ই কলেজটিতে নতুন নতুন বিষয়ে অনার্স কোর্চ চালু করতে আগ্রহী। 


এজন্য মন্ত্রণালয়ের কলেজ শাখা থেকে চলতি বছরের ১১ জুলাই অধ্যক্ষের কাছে নির্ধারিত ছকে তথ্য

Wednesday, July 18, 2018

সরকারি আজিজুল হক কলেজে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচীর উদ্বোধন

হাদিসুর রহমান, বগুড়া: সরকারি আজিজুল হক কলেজে মহান মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লক্ষ শহীদের স্বরণে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয় । বুধবার বেলা ১২ টা এ বৃক্ষ রোপন কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন মাননীয় অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ শাহজাহান আলী স্যার ।

সরকারি আজিজুল হক কলেজে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচীর উদ্বোধন

কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ শাহজাহান আলী স্যার, উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ ফজলুল হক স্যার, সহ

Friday, May 25, 2018

"এসো শপথ করি, সবুজ পরিবেশ গড়ি" সরকারি আজিজুল হক কলেজে বৃক্ষরোপন

হাদিসুর রহমান (বগুড়া প্রতিনিধি ) : প্রতি বছরের মতো এবারও সরকারি আজিজুল হক কলেজে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয় । গতকাল সকালে কলেজ এর বিভিন্ন স্থানে প্রায় কয়েক শো শোভাবর্ধনকারী গাছ লাগানোর মাধ্যমে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। সহস্রাধিক গাছ লাগানোর টার্গেট রয়েছে।  

এ সময়  কলেজ এর অধ্যক্ষ:

Tuesday, April 24, 2018

পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর”এর পরিবেশ ও জীববৈচিত্র সংরক্ষন বিয়ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

হাদিসুর রহমান ( কলেজ প্রতিনিধি ) ঃ “শিখো, কর, শেখাও, পরিবেশ-বাঁচাও” স্লোগানকে বুকে ধারণ করে পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর” এর উদ্যোগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । আজকের বিষয় ছিল পরিবেশ ও জীববৈচিত্র সংরক্ষন বিয়ষক কর্মশালা।

পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর”এর পরিবেশ ও জীববৈচিত্র সংরক্ষন বিয়ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত



পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর”, সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া এর আলোচনা সভায় উপস্তিত ছিলেন “তীর” এর সভাপতি মিজানুর রহমান , সাধারন সম্পাদক আরাফাত হোসেন, এছাড়াও সি পি এন টেক ইন্সিটিউট এর পরিচালক ও তীর এর উপদেষ্টা জনাব এস এ জাহিদ হোসেন।  

“তীর” এর সাধারন সম্পাদক আরাফাত হোসেন বলেন, “সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া কে পাখিদের জন্য সংরক্ষিত এলাকা করতে চাই”। এছাড়াও তিনি পাখিদের বসবাসের জন্য কাঠের ও মাটির বাসা গাছে গাছে লাগানোর উদ্যোগ নেন, এবং অতি তারাতাতি পাখি শিকার রোধে সাইনবোর্ড লাগাবেন বলে ঘোষণা করেন। তিনি ছোটদের পরিবেশ সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে স্কুলে স্কুলে গিয়ে তীর এর কর্মীদের আলোচনা করার আহ্বান জানান।  

“তীর” এর সভাপতি মিজানুর রহমান বলেন, “আমরা একদিন থাকবনা, তোমাদের কে এক হয়ে কাজ করতে হবে”। তিনি সৃতিকাতর হয়ে বলেন সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া তে তীর কে এতদূর আনতে অনেক কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে”।  

এছাড়াও উক্ত কর্মশালায় বক্তব্য দেন তীর এর উপদেষ্টা জনাব এস এ জাহিদ হোসেন, তিনি বলেন “পরিবেশ কে পরিচ্ছন্ন করার আগে আমাদের নিজেদের কে পরিচ্ছন্ন করতে হবে , স্মার্টনেস আনতে হবে”। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন বিষয়ে মূল্যবান বক্তব্য প্রদান করেন।  

পরিবেশবাদী সংগঠন “তীর” এর মিটিং শেষে অধ‍্যক্ষ্য মোঃ শাহজাহান আলী স্যার বলেন- “ক্যম্পাসে যারা গরু চড়ায় তাদের গরু সহ ধরে নিয়ে আসো, দোকানদারদের কলেজে ময়লা ফেলা বন্ধ কর কথা না শুনলে তাদের কলেজে ডুকতে দিবা না। এতে তোমাদের উপর যদি কোন আঘাত আসে তবে তার আগে আমাকে আঘাত করতে হবে। কলেজকে পরিচ্ছন্ন রাখতে আমি তোমাদের পাশে আছি।”  

কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন তৌফিক হাসান হিমু, মো. হাদিসুর রহমান , রাশেদুল, জাহিদ হাসান, আসিকুর, আল হাসিব , বরকত , বোরহান, আব্দুর রাজ্জাক সহ প্রমুখ।

Tuesday, April 17, 2018

সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া তে ঐতিহাসিক মুজিব নগর দিবস উদযাপন

মোঃ হাদিসুর রহমান  (বগুড়া ) প্রতিনিধি : ১৭ই এপ্রিল  "ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা" এই শ্লোগান কে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সকাল ১১ টায়  সরকারি আজিজুল হক বগুড়া, এ কলেজ মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় এক আলোচনা সভা।


সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া তে ঐতিহাসিক মুজিব নগর দিবস উদযাপন
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  প্রফেসর মো: শাহজাহান আলী  (অধ্যক্ষ স:আ:হক কলেজ)  বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  প্রফেসর মো: ফজলুর হক উপধ্যক্ষ স: আ: হক কলেজ ।

সভাপতিত্ব করেন : প্রফেসর মো: আনোয়ারুল ইসলাম  সম্পাদক,  শিক্ষক পরিষদ,  স: আ: হক কলেজ বগুড়া। এ সময় কলেজের সকল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহ কলেজের সকল শিক্ষক/শিক্ষিকা উপস্থিত ছিলেন। উক্ত সভায় বিভিন্ন বক্তারা ১৭ই এপ্রিল  "ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস" উপলক্ষে বক্তব্য প্রদান করেন।  অবশেষে সভাপতি মহোদয়ের বক্তব্য দিয়েই আলোচনা সভা শেষ হয়। 

Tuesday, February 13, 2018

Sir Muhammad Azizul Haque স্যার মুহাম্মদ আজিজুল হক এর জীবনী

Sir Muhammad Azizul Haque


Sir-Muhammad-Azizul-Haqu-স্যার-মুহাম্মদ-আজিজুল-হক


KCSI, CIE (27 November 1892 – 23 March 1947) 
(Bengali: স্যার আজিজুল হক, also known as Muhammad Azizul Huq or Mohammad Azizul Huque) was a Bengali lawyer, writer and public servant. 

He studied at Presidency College and University Law College in Calcutta. He worked to better the condition of Muslim people, primarily in the rural farmlands. 

This led him to work with many notable Muslim politicians of the subcontinent, including Sher-e-Bangla A.K. Fazlul Haque, Sir Abdulla Suhrawardy, Sir Salimullah and Muhammad Ali Jinnah. 

He remained friends with many throughout his life  - Sir Azizul Haque Native name আযিযুল হক Born1892 Shantipur, West Bengal, India. Died 1947 Occupation Advocate, diplomatSpouse(s)Kaniz Khatun He was the speaker of the Bengal Legislative Assembly.  

Early life and education  

Azizul Haque was born on 27 November 1892 in Shantipur in West Bengal, India. His father was the well-known writer, poet and journalist Md. Mozammel Haque. 

He was a talented student and completed his primary education at Santipur Muslim School and passed the "Entrance Examination" in 1907 to enter University. 

He received his B.A from the prestigious University of Calcutta with distinction in 1912 and later received the B.L ( Bachelor of Law ) degree from Calcutta University Law College  Contribution  

He initiated his working life as a practising advocate in Krishnanagar Judges' Court at Nadia in 1915. He experienced enormous success as a lawyer became and quickly became well known for his work. 

He was soon promoted to the position of Public Prosecutor for the Nadia district. He received the title "Khan Bahadur" from the British in 1926. He held the post of vice-chairman of Nadia Zilla Board between 1926 and 1934. 

He later became chairman of Krishnanagar Municipality in 1933.[] He was appointed as the Education Minister for Bengal in 1934. As an education minister he tried to obliterate illiteracy in Bengal. 

It was he who first introduced a bill for free primary education to all. During his tenure, Bengal experienced unprecedented growth in its educational infrastructure. 

Under his direction, many new schools were built and school systems were organised in cities and rural areas.  He was the former speaker of Legislative Assembly of undivided Bengal. 

He was the "Vice-Chancellor" of Calcutta University during the period from 1939 to 1942. He introduced a new Islamic studies curriculum and created the "Islamic History and Culture" department in that university. 

He held the post of High Commissioner of India to London in 1942–43. After returning to India, he became a member of the "viceroy's Executive Council." As a cabinet member, he oversaw various aspects of government especially education and distribution of food. 

During his time in this seat, he worked alongside well-known viceroys like Lord Linlithgow and Lord Wavell. In 1939, a college was established in his name at Bogra, which is now in Bangladesh. 

He was honoured with the distinction of the Doctor of Letters degree by Calcutta University.  Haque was given the title of Khan Bahadur by the British Government, appointed a CIE in 1937 knighted in the 1941 New Year Honours List, and appointed a KCSI in the 1946 Birthday Honours List. 

However, he subsequently renounced his British honours in protest against the government.  Haque died on 23 March 1947 in Calcutta.  Sir Azizul Haque, Order of the Indian Empire Certificate.  

Major works  
Haque's literary works include:  
History and Problems of Moslem Education in Bengal (1917)Education and Retrenchment (1924)The Man Behind the Plough (1939)The Sword of the Crescent MoonCultural Contributions of Islam to Indian HistoryA Plea for Separate Electorate in Bengal (1931)

বাংলায় পড়ুন