Wednesday, February 21, 2018

বগুড়ার সান্তাহার রাণীনগর ষ্টেশনের ওভারব্রীজের সাথে ধাক্কা খেয়ে ৪জন নিহত আহত-২

 বগুড়ার সান্তাহার  রাণীনগর রেলষ্টেশনের মধ্যবর্তী ওভারব্রীজটি এখন মৃত্যু ফাঁদে পরিনত হয়েছে। 


 


প্লাটফর্মের ওভার ব্রীজের রেলিংয়ের সাথে ধাক্কা খেয়ে রেলের ছাদে ভ্রমনকারীদের মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন  বেড়েই চলেছে । 

মাত্র কয়েক দিনে ব্যবধানে সেখানে এবার ৪জন নিহত হয়েছে। বুধবার ভোর রাতে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে। সান্তাহার জিআরপি থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে।  

দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন, পঞ্চগড় জেলার বোঁদা উপজেলার তিতোপাড়া গ্রামের রমজান আলীর ছেলে আপেল মাহামুদ (২৭,) দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার চৈতাপাড়া গ্রামের মফিজ উদ্দীনের ছেলে মুনির হোসেন (২০)

একই জেলার  চিরিরবন্দর উপজেলার বড় হামিদপুর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে মো. জাহাঙ্গির আলম(২০)এবং  নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলার মালিপুর গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে আমিনুল হোসেন ওরফে বুলবূল(৩০)।  

 সান্তাহার  রেলওয়ে জিআরপি থানা পুলিশের একটি সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার রাত আনুমানিক সাড়ে তিনটার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দিনাজপুরগামী আন্তঃনগর দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাণীনগর ষ্টেশন অতিক্রম করার সময় ওই ট্রেনের ছাদে অবৈধ ভাবে ভ্রমনকারী কয়েকজন  

যাত্রীর  মধ্যে ৬ জন প্লাটফর্মের ওভার ব্রীজের রেলিংয়ের সাথে ধাক্কা খায়।  এতে করে ঘটনাস্থলে ৪ জনের মৃত্যু ঘটে। আহত দুই জনকে উদ্ধার করে রেলওয়ে পুলিশ নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। 

এ বিষয়ে সান্তাহার ষ্টেশন মাস্টার রেজাউল করিম ডালিম বাদি হয়ে জিআরপি স্থানীয থানায় অপমৃত্যু ঘটনায় মামলা দায়ের করেন।  

উল্লেখ্য, ইতি পূর্বে বিভিন্ন সময়ে রাণীনগর প্লাটফর্মের ওভার ব্রীজের রেলিংয়ের সাথে ধাক্কা খেয়ে রেলের ছাদে থাকা বেশ কয়েকজন যাত্রী নিহত হয়। সূত্র -এফএনএস

শহীদ মিনার আছে, কলেজ বন্ধ, ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান হয়নি

বগুড়া জেলার ধুনট থানার মথুরাপুর ইউনিয়ন এ স্থাপিত জি এম সি ডিগ্রি কলেজ এর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার যা ২০১৬ সালে তিন লক্ষ টাকা ব্যায় করে নির্মাণ করা হয়েছিল|| 

শহীদ মিনার আছে, কলেজ বন্ধ, ভাষা শহীদদের প্রতি জানান হয়নি শ্রদ্ধা   

শহীদ মিনার এর উপর পরে আছে ঝরা পাতা। নেই কোন সংস্করণ।

আজকে ২১-শে ফেব্রুয়ারী ভাষা দিবস। কিন্তু আজকে সেই দিন টাকে পালন করার পরিবর্তে কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে?  সকল শহীদের অপমান করছে জি এম সি ডিগ্রি কলেজ কতৃপক্ষ। -



আশা করি সবাই এর প্রতিবাদ জানাবেন এবং আমাদের শহীদের সম্মান রক্ষা করবেন!!


শহীদ মিনার আছে, কলেজ বন্ধ, ভাষা শহীদদের প্রতি জানান হয়নি শ্রদ্ধা

তথ্য দিয়েছে ; মোঃ নাইম ইসলাম


ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীবৃন্দ

২১ শে ফ্রেরুয়ারী উদযাপন উপলক্ষে ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন, অদ্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীবৃন্দ.....

ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের



ভাষা শহিদদের বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে মহাস্থান উচ্চ বিদ্যালয়ের  


 শহিদ মিনারে উপস্থিত বাংলা ভাষা প্রেমীদের মুখে একটাই ধ্বনি ছিলো, যারা মায়ের ভাষাকে বিশ্বের বুকে পরিচয় করে দিয়েছে, আমরা তাদের ভুলবো না। সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর জন্য শহীদ মিনারে আসেন তারা। 

তাদের মুখে তখন একটাই স্লোগান ছিল, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফ্রেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি”।

মহাস্থানে নব স্মৃতিসৌধে বিনম্র শ্রদ্ধা ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে পালিত হলো মাতৃভাষা দিবস

গোলাম রব্বানী শিপন মহাস্থান প্রতিনিধি, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮: বিনম্র শ্রদ্ধা ভালোবাসা ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহাস্থানে সদ্য নব নির্মিত স্মৃতিসৌধে পালিত হলো মাতৃভাষা দিবস।


international-Mather-Language-day-Mahasthan-bogra-news

কিন্তু দুঃখের বিষয় সারা বাংলাদেশে মাতৃভাষা দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করলেও আমার মনে হয় আজ কেউ সহজে বলতে পারবেন না বাংলা পঞ্জিকা হিসাবে কত তারিখ? অামার ধারনা অনেকেই জানেন না।

অাজ বাংলা পঞ্জিকা অনুশারে ফাল্গুন মাসের ৯ তারিখ। অর্থাৎ বাংলা ১৪২৪ সালের ৮ই ফাল্গুন। (মতান্তরে ৯ই ফাল্গুন, লীপ ইয়ারের কারনে পরবর্তীতে বাংলা এবং ইংরেজি তারিখ বিভ্রাট ঘটে) যে মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছেন, রফিক, সফিক, সালাম, বরকাতসহ অারোও নাম না জানা কত বীর।

কখনোও কি ভেবে দেখেছেন অামাদের বাংলার বীর ভাষা সৈনিকেরা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিল মাতৃভাষা বাংলাকে রক্ষা করার জন্য। কিন্তু নিয়তির কি নির্মম পরিহাস অামরা এ দিনটি অাজ পালণ করি ইংরেজি ক্যালেন্ডার হিসাবে। তাই অামাদের সবার অাজ এই মহান দিনে দাবি থাক ২১ সে ফ্রেরুয়ারীর পাশাপাশি ৯ই ফাল্গুন সমান ভাবে প্রচার হোক এবং প্রচার পাক।

(অাজ ৯ ফাল্গুন) ২১ ফ্রেরুয়ারী সেই জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের গভীর শ্রদ্ধা ভরে স্মরন করছে বাঙ্গিজাতি। (একুশে ফ্রেরুয়ারী) বাংলাদেশের জনগনের গৌরব, উজ্জলময় বিশ্ব ইতিহাসের বিরল একটি দিন।

অাজকের এই মহান দিন উদযাপন উপলক্ষ্যে সারাদেশের মত বগুড়ার মহাস্থান মাহীসওয়ার ডিগ্রী কলেজ চত্বরে নব স্মৃতিস্তম্ভে শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও বর্ণাঢ্য র্যালীতে নেতৃত্ব দিয়ে ছিলেন, বগুড়ার- ২ শিবগঞ্জ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীরমুক্তি যোদ্ধা আলহাজ্ব শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ।

এছাড়াও অংশগ্রহণ করেন, শিক্ষক, শিক্ষিকা, ছাত্র- ছাত্রী, মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ, সামাজিক সংগঠন, ব্যবসায়ী মহল সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ। বুধবার ২১ ফ্রেরুয়ারী সকালে মহাস্থান মাহীসওয়ার ডিগ্রী কলেজ শহীদ মিনার গিয়ে দেখা যায়, হাতে হাতে ফুল নিয়ে জড়ো হচ্ছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।

international-Mather-Language-day-Mahasthan-bogra-news

বেলা বাড়ার সাথে সাথে হাজারো জাতির ঢল নামে মহাস্থান শহিদ মিনার মাঠ। এরপর সকাল সাড়ে ৮টায়, মহাস্থান মাহীসওয়ার ডিগ্রী কলেজ, হাইস্কুল, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, স্থানীয় সু-নাম ধন্য মোর্নিং সান কেজি স্কুল, ইকরা মডেল, এবং মোকবুল হোসেন অাদর্শ কেজি স্কুলের যৌথ ব্যানারে শহীদদের স্মরনে একটি বিশাল র্যালী বের হয়।

র্যালীটি মহাস্থান মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে অাবারো শহিদ মিনার চত্বরে গিয়ে সমাবেত হয়। এরপর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা একে একে সবাই শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারস্তম্ভে ফুল অর্পণ করেন।

এর অাগে প্রথম প্রহরে রাত ১২টা ১ মিনিটে শহীদ মিনারে ফুলের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানায়, স্থানীয় সংসদ সদস্য বীরমুক্তি যোদ্ধা আলহাজ্ব শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ। এছাড়াও বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

এসময় শহিদ মিনারে উপস্থিত বাংলা ভাষা প্রেমীদের মুখে একটাই ধ্বনি ছিলো, যারা মায়ের ভাষাকে বিশ্বের বুকে পরিচয় করে দিয়েছে, আমরা তাদের ভুলবো না। সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর জন্য শহীদ মিনারে আসেন তারা। তাদের মুখে তখন একটাই স্লোগান ছিল, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফ্রেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি”।

বগুড়ায় বাঁশ,কাগজ,দড়ি দিয়ে নির্মিত হলো শহীদ মিনার

একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত।

বগুড়ায় বাঁশ,কাগজ,দড়ি দিয়ে নির্মিত হলো শহীদ মিনার তৈরি করলেন কাহালু উপজেলা র এরুইল  গ্রামের যুব সমাজ ।
বগুড়ায় বাঁশ,কাগজ,দড়ি দিয়ে নির্মিত হলো শহীদ মিনার

মাতৃভাষার প্রতি সম্মান জানাতে তারা নিজেদের উদ্যোগে তৈরি করলেন এই শহীদ মিনার ।  এবং শ্রদ্ধা জানালেন।

রাত ১২ টা ০১ মিনিটে তারা ফুল দিয়ে সুভেচ্ছা জানায় ।
এ কাজে যারা ছিল তারা হল মাসুদ, রাকিবুল, মুন্না, মাহফুজ, এনামুল, মিনহাজ সহ এরুইল গ্রামের যুব সমাজ 

কাহালু উপজেলা এরুইল বিদ্যালয়ের মাঠে এই শহীদ মিনার টি তৈরি করা হয়।  
একুশে ফেব্রুয়ারির শহীদদের প্রতি সম্মান জানাতে যুবকদের উদ্যোগে নির্মিত হতো শহীদ মিনার । 
.....
তাদের লেখা পোষ্ট :
""ক্ষণিকের পরিকল্পনাকে বাস্তবে রুপ দিলাম।আমি গর্বিত এমন এক ভাস্কর্যের কারিগর বলে। আমি গর্বিত আমি বাঙালি বলে। ""

শহিদ মিনারে উপস্থিত বাংলা ভাষা প্রেমীদের মুখে একটাই ধ্বনি ছিলো, যারা মায়ের ভাষাকে বিশ্বের বুকে পরিচয় করে দিয়েছে, আমরা তাদের ভুলবো না। সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল শহীদদের প্রতিশ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর জন্য শহীদ মিনারে আসেন তারা। 


তাদের মুখে তখন একটাই স্লোগান ছিল, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফ্রেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি”।

শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন কাহালু উপজেলা চেয়ারম্যান

নিজস্ব প্রতিবেন: শহীদ মিনারে ফুল দিচ্ছে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদ , কাহালু, বগুড়া ।
....
শহীদদের-প্রতি-শ্রদ্ধা-জানালেন-কাহালু-উপজেলা-চেয়ারম্যান

রাত 12 টা 1 মিনিটে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুস্পস্তবক করেন কাহালু উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব আলহাজ মাওলানা তায়েব আলী ও কাহালু উপজেলা পরিষদ।

Tuesday, February 20, 2018

বগুড়ার শাজাহানপুরে মাদ্রাসা ছাত্রীর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা

শাজাহানপুর প্রতিনিধি জিয়াউর রহমান: বগুড়ার শাজাহানপুরে সানু আকতার নিশি (১৩) নামের এক মেধাবী মাদ্রাসা ছাত্রী গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে।


সোমবার দিবাগত রাত ৮ টার দিকে উপজেলার শৈলধুকড়ি পূর্বপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিশি শুকনা মরিচ ব্যবসায়ী নান্টু মিয়ার বড় মেয়ে।

সে শৈলধুকড়ি আয়েজ উদ্দিন ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার ৯ম শ্রেণীর একজন মেধাবী ছাত্রী ছিল।

মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে থানার এসআই মাসুদ রানা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের প্রাথমিক সুরতহাল তৈরী করেন এবং পোস্টমর্টেমের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠান। তবে আত্মহত্যার সঠিক কারন উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ।

এঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিশির মা সালমা বেগম জানান, নিশির বাবা শুকনা মরিচের ব্যবসা করেন। ব্যবসার কারণে সে মাসে ২০-২৫ দিন বাড়ির বাহিরে থাকেন।

প্রায় ১ মাস পূর্বে নিশির দাদী মারা যায়। নিশি তার দাদীকে খুব বেশী ভালবাসতো। দাদী মারা যাওয়ার আগে দাদীর খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে যাবতীয় দেখাশোনা নিশিই করতো।

দাদী মারা যাওয়ার পর মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে নিশি। দাদীর ঘরেই নামাজ ও কোরআন তেলাওয়াত করতো নিশি। সোমবার সন্ধায় দাদীর ঘরে মাগরিবের নামাজ ও কোরআন তেলাওয়াত শেষে তার ঘরে এসে মা ও ছোট বোনের সাথে টিভি দেখছিল।

একপর্যায়ে টয়লেটে যাওয়ার কথা বলে নিশি ঘর থেকে বের হয়ে যায়। কিন্তু দীর্ঘ সময়ে ফিরে না আসায় খুজতে গিয়ে নিশিকে তার দাদীর ঘরের তীড়ের সাথে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে ঝুলতে দেখে তার মা।

ততক্ষনে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে নিশি। নিশির বাবা নান্টু মিয়া আহাজারি করে বলেন, আমার মা (নিশির দাদী)’ই আমার মেয়েকে নিয়ে গেছে।

মা মারা যাওয়ার কিছুদিন পর রাতে ঘুমের ভিতর স্বপ্নে মা এসে গালে চড় দিয়ে বলে তোর মেয়েকে দে। আমাকে ঔষধ খাওয়াবে কে। মা ই আমার মেয়েকে নিয়ে গেছে।

অপরদিকে নিশির মাদ্রাসার শিক্ষক ও প্রতিবেশীরা জানান, নিশি একজন মেধাবী, ন¤্র, ভদ্র ও পর্দানশিন মেয়ে ছিল। সব সময় মাথা নিচু করে চলাফেরা করতো।

তার সম্পর্কে অশালিন কোন কথা বা কর্মকান্ড কোনদিন কারো চোখে পড়েনি। এরকম একটি মেয়ে হঠাৎ করে আত্মহত্যা করায় শিক্ষক, সহপাঠি ও প্রতিবেশীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

থানার এসআই মাসুদ রানা জানান, লাশের প্রাথমিক সুরতহালে আত্মহত্যার প্রমান পাওয়া গেলেও পোস্টমর্টেম রিপোর্ট হাতে না পাওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না। তবে আত্মহত্যার কারণ জানা যায়নি।
বগুড়া সংবাদ / Bogra News

কাহালুর সদ্য কারামুক্ত চেয়ারম্যান আজাদকে সংবর্ধনা

উপজেলা প্রতিবেদক: বগুড়ার কাহালুর শীতলাই আঞ্চলিক যুব সংঘের উদ্যোগে সদ্য কারামুক্ত কাহালু উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও

কাহালু-সদ্য-কারামুক্ত-চেয়ারম্যান-আজাদ-বরণ-সংবর্ধনা

সাবেক মুরইল ইউ পি চেয়ারম্যান আ খ ম তোফাজ্জল হোসেন আজাদকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপিনেতা মোজাম্মেল হক মুন্সি, নূরনবী আকন্দ, কাহালু পৌর যুবদলের আহবায়ক মোহাম্মাদ আলী ভূইয়া, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুস সালাম সরদার,

কাহালু পৌর ছাত্রদলের সভাপতি পারভেজ আলম, শীতলাই আঞ্চলিক যুব সংঘের সভাপতি তাজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহম্মেদ (সুমন),

কাহালু পৌর শ্রমিকদলের জিল­ুর রহমান, পৌর মৎস্যজীবি দলের সভাপতি মিলন সরদার, পৌর শ্রমিকদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জুয়েল,

যুবদলনেতা শাহিনুর ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, কাজল, ছাত্রদলনেতা রাকিব, সাব্বির আহম্মেদ সহ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং শীতলাই আঞ্চলিক যুব সংঘের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।