বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় যাত্রীবাহী একটি বাসের ধাক্কায় অপর বাসের হেলপার নিহত হয়েছেন। নিহত বাসের হেলপারের নাম আব্দুর রহমান মিয়া (২৫)। তিনি দিনাজপুর সদর উপজেলার নীলনগর এলাকার আব্দুল ওহাব মিয়ার ছেলে বলে জানা গেছে।
রোববার (১১ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের রহিমাদ এলাকায় সেনা স্মরণীর সামনে দুর্ঘটনাটি ঘটে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়া লতিফুল ইসলাম নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, ঢাকা থেকে দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা রুপা পরিবহনের একটি বাস ওই এলাকায় এলে মহাসড়কে গতিরোধক থাকায় চালক বাসের গতি কমান। এ সময় পেছন থেকে আসা এসআই পরিবহনের বাসটি রুপা পরিবহনের বাসকে ধাক্কা দেয়। এতে রুপা পরিহনের বাসের হেলাপার আব্দুর রহমান মিয়া ছিটকে মহাসড়কের ওপর পড়ে যান। সঙ্গে পেছনে থাকা এসআই পরিহনের বাসটির চাকার নিচে পড়ে যান ওই হেলপার। ফলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে দুর্ঘটনার পরপরই এসআই পরিবহনের বাসটি পালিয়ে যায়। ফলে বাস ও বাসের চালক-হেলপারকে আটক করা যায়নি বলেও জানান ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম।বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় যাত্রীবাহী একটি বাসের ধাক্কায় অপর বাসের হেলপার নিহত হয়েছেন। নিহত বাসের হেলপারের নাম আব্দুর রহমান মিয়া (২৫)।
তিনি দিনাজপুর সদর উপজেলার নীলনগর এলাকার আব্দুল ওহাব মিয়ার ছেলে বলে জানা গেছে।রোববার (১১ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের রহিমাদ এলাকায় সেনা স্মরণীর সামনে দুর্ঘটনাটি ঘটে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়া লতিফুল ইসলাম নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।তিনি জানান, ঢাকা থেকে দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা রুপা পরিবহনের একটি বাস ওই এলাকায় এলে মহাসড়কে গতিরোধক থাকায় চালক বাসের গতি কমান।
এ সময় পেছন থেকে আসা এসআই পরিবহনের বাসটি রুপা পরিবহনের বাসকে ধাক্কা দেয়। এতে রুপা পরিহনের বাসের হেলাপার আব্দুর রহমান মিয়া ছিটকে মহাসড়কের ওপর পড়ে যান। সঙ্গে পেছনে থাকা এসআই পরিহনের বাসটির চাকার নিচে পড়ে যান ওই হেলপার। ফলে তিনি গুরুতর আহত হন।
পরে তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।এদিকে দুর্ঘটনার পরপরই এসআই পরিবহনের বাসটি পালিয়ে যায়। ফলে বাস ও বাসের চালক-হেলপারকে আটক করা যায়নি বলেও জানান ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম।