Saturday, February 17, 2018

মায়ের উপর অভিমানে এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

বগুড়ার নন্দীগ্রামে  মায়ের ওপর অভিমান করে গ্যাসের ট্যাবলেট খেয়ে মানিক মিয়া নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে।

মায়ের উপর অভিমানে এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

মানিক উপজেলার গোপালপুর গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে।  

শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার গোপালপুর গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। নন্দীগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।   

এ বিষয়ে থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন জানান, রাতে মানিকের মা তাকে সংসারের কাজে সহযোগিতা করার জন্য বলে। 

এতে করে সে মায়ের ওপর অভিমান করে সবার অজান্তে গভীর রাতে গ্যাসের ট্যাবলেট সেবন করে।  

পরে পরিবারের সদস্যরা টের পেয়ে স্থানীয় পল্লি চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।  

এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

Friday, February 16, 2018

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বগুড়ায় এক স্কুলছাত্রের আত্বহত্যা

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বগুড়ায় এক স্কুলছাত্র স্কুলের বহুতল ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ে মারা গেছে।
ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বগুড়ায় এক স্কুলছাত্রের আত্বহত্যা

বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন পাবলিক স্কুলের পাঁচতলা ভবনের বারান্দা থেকে লাফ দিলে নিচে পড়ে গুরুতর আহত হয় রাইয়ান রাব্বি তাসিন নামের ওই ছাত্র।

সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে। পুলিশ জানায়, দুপুর আড়াইটার দিকে স্কুলের নবম শ্রেণির বাণিজ্য শাখার ছাত্র তাসিন স্কুল ভবনের বারান্দা থেকে নিচে লাফিয়ে পড়ে।

শিক্ষক-সহপাঠীরা দ্রুত তাকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। শারীরিক অবস্থার অবণতি হলে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। সন্ধ্যায় মারা যায় তাসিন।

সহপাঠী ও শিক্ষকরা জানান, বেশ কিছু দিন ধরেই মানসিক অবসাদগ্রস্থ ছিলো তাসিন। এ নিয়ে গত দুদিন ধরে সে ফেইসবুকে নিজের অ্যাকান্টে একাধিক স্ট্যাটাসও দেয়।

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বগুড়ায় এক স্কুলছাত্রের আত্বহত্যা
বুধবার রাত ৯টার দিকে সে ফেসবুকে লেখে- ‘পরিবারের জন্য একটা বড় বোঝা কমতে যাচ্ছে। ফলে সাশ্রয় হবে প্রচুর অর্থ, সমস্যা কমবে সম্পত্তি নিয়ে।’

ঘটনার ঘণ্টা চারেক আগে বৃহস্পতিবার সকালে সে সর্বশেষ স্ট্যাটাসে উল্লেখ করে- ‘আল্লাহকে ধন্যবাদ আমাকে ব্যথাপূর্ণ একটি জীবন দেয়ার জন্য। বিদায়।’

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বগুড়ায় এক স্কুলছাত্রের আত্বহত্যা 


সে শেষ বিদায় লিখে একটা পোষ্্ট্ট করে 


ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বগুড়ায় এক স্কুলছাত্রের আত্বহত্যা     




বগুড়া আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন স্কুল ও কলেজের ৫তলা ভবন থেকে লাফিয়ে পরে এক ছাত্রের আত্বহত্যা

বগুড়া-আমর্ড-পুলিশ-ব্যাটালিয়ন-স্কুল-ও-কলেজের-৫-তলা-ভবন-থেকে-লাফিয়ে-পরে-এক-ছাত্রের-আত্বহত্যা

থ্যাংক্স টু আল্লাহ,ফর গিভিং মি এ লাইফ অফ ফুল অব পেইন ..বাই , এভরিওয়ান’।

এটা ছিল বগুড়ায় প্রথম শ্রেণীর একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নবম শ্রেণীর এক ছাত্রের ফেসবুকে শেষ ষ্ট্যাটাস।
এর আগে তার ষ্ট্যাটাস ছিল , আল্লাহ আমি তোমার নিকট যাহিতেছি, তবে পুরস্কার নিতে নয় , তিরস্কার নিতে……..

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার শেষ স্ট্যাটাস লিখার মাত্র কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে সত্য সে চলে গেছে সুন্দর এ পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে। ৩ঘন্টা ডাক্তারদের আপ্রান চেষ্টা ও তাকে বাঁচানোর সব চেষ্টা ব্যার্থ করে দিয়ে রায়হান রাব্বী তাসিন এক বুক অভিমান নিয়ে চলে গেছে এ ধরা থেকে ।


বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫ তলা ভবনের উপর থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্বহত্যা করেছে সে।
হৃদয় বিদারক ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার দুপুরে বগুড়ার আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন স্কুল এন্ড কলেজের ক্যাম্পাসে ।

রায়হান রাব্বী তাসিন (১৬) ,সে শহরের শিববাটি এলাকার বাসিন্দা ও শহরের নিউ মার্কেটের কসমেটিকস ব্যবসায়ী জুয়েল আহম্মেদের ছেলে । ওই প্রতিষ্ঠানে সে ৯বম শ্রেণীর (কমার্স)এর মেধাবী ছাত্র ছিল সে ।


ছিলিমপুর পুলিশ ফাঁড়ীর ইনচার্জ টিএসআই আজিজ মন্ডল বিষয়টি নিশ্চিৎ করে জানান,গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তাসিন যথারীতি স্কুলে এসেছিল । একদম শান্ত অবস্থায় সে ক্লাসে অবস্থান করে ।সে বেলা আড়াইটার দিকে সবার অগোচরে প্রতিষ্ঠানের ৫ম তলার ছাদে উঠে যায়। পরে সেখানে থেকে নিচে ঝাঁপ দেয় সে।


মূমুর্ষ অবস্থায় তাকে জরুরী ভাবে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে । সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে বাঁচাতে সর্বস্ব নিয়োগ করেন । কিন্তু যে নিজেই বাঁচতেই চায়না, তাকে ডাক্তার বাঁচায় কি ভাবে?

বিকেল ৫টা ৫৯মিটিটে সব আশা ত্যাগ করে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পরে সে । ৬টায় আনুষ্ঠানিক ভাবে জানানো হয় ‘সে’ আর নেই ।


কেন এ আত্বহত্যা ? 
এ প্রশ্ন জানা যায়নি।কোন দিন হয়তো জানাও যাবেনা আর। বাবার সাথে মায়ের বিচ্ছেদের পর ব্যাপারটি তাসিন কেমন ভাবে গ্রহন করে ছিল, তা অজানাই থেকে যাবে ।পরবর্তি সময়ে অতি আধুনিকা সৎমায়ের সংসারে সে কেমন ছিল ? সে কথা না হয় থাক এখনে!

কিন্তু একজনকে ভালবেসে তার মূল্য তাকে চুকিয়ে দিতে হল এ বিষয়টি বেশ পরিস্কার । ফেসবুকে তার শেষ ষ্ট্যটাস লিখার প্রায় ৯ঘন্টা পর সে আত্বহত্যার জন্য ৫তলা থেকে ঝাপিয়ে পরে সে।
এর আগের রাতে প্রায় ২২ঘন্টা আগে পোষ্টকরা ষ্ট্যাটাসে সে লিখেছিল তার অভিমানের অনেক কথা ।


তার সংক্ষিপ্ত কিছু অংশ এখানে তুলে ধরা হল-*
”পরিবারের জন্য একটা বড় বোঝা কমতে যাচ্ছে। ফলে সাশ্রয় হবে প্রচুর অর্থ, সমস্যা কমবে সম্পত্তি নিয়ে ”।

*”একটা মেয়ের জন্য একটা ছায়া নিখোঁজ হয়ে যাবে, যাকে ধরা না দেওয়ার জন্য মেয়েটা সারাক্ষণ অবহেলা করতো এবং লুকিয়ে থাকতো” । *তবে কয়েক ঘন্টা পর থেকে এই আবর্জনা, পৃথিবী থেকে মোচন হতে যাচ্ছে……


আমাদের প্রশ্ন, আসলেই কি পৃথিবীর এক কোন থেকে আবর্জনা মোচন হল? সত্য কি সে পরপারে পারি জমিয়েছে তিরস্কার নিতে……..
তার জবাব কি আমরা দিতে পারব কখন???

Wednesday, February 14, 2018

ঐতিহাসিক পোড়াদহের মাছের মেলা ১৪ ই ফেব্রুয়ারি ২০১৮

ঐতিহাসিক_পোড়াদহের_মাছের_মেলা


ঐতিহাসিক পোড়াদহের মাছের মেলা ১৪ ই ফেব্রুয়ারি ২০১৮

#সময়ঃ- ২দিন ( ১মদিন মাছের মেলা, ২য়দিন বউ মেলা )
#তারিখঃ ১৪ এবং ১৫ই ফেব্রুয়ারি ২০১৮
#স্থানপোড়াদহ মাছের মেলা, পোড়াদহ, গাবতলি, বগুড়া।

কিভাবে_যাবেন: 

আপনি দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে প্রথমে বগুড়া শহরে ......... 

আসবেন। তারপর রিক্সা (ভাড়া ১৫-২০ টাকা) বা লোকাল ইজিবাইকে (৫ টাকা) করে চলে যাবেন ফতেহ আলি ব্রিজ। এলাকার লোকজন অবশ্য এইটাকে চেলোপাড়া ব্রিজ নামেই চেনে। তারপর ব্রিজের পাশেই পাবেন মেলায় যাওয়ার সরাসরি সিএনজি 
অথবা লেগুনা পাবেন, ভাড়া পড়বে ৩০-৩৫ টাকার মত।

কোথায়_থাকবেন:
বগুড়া শহরের ভিতরে এবং আসে পাশে বেশ কিছু আধুনিক এবং মানসম্মত থাকার হোটেল আছে।
তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো হোটেল মম ইন(৪ তারকা), নাজ গার্ডেন(৪ তারকা), নর্থওয়ে মোটেল, পর্যটন মোটেল, হোটেল মিডসিটি, হোটেল সিয়েস্তা ইত্যাদি। ভাড়া পড়বে ৫০০-১৫০০০ এর মধ্যে।

বিবরণ:
মেলার অন্যতম আকর্ষণ বিভিন্ন প্রজাতির বৃহদাকৃতির মাছ। নানা প্রজাতির বড় বড় মাছ এখানে পাওয়া যায়; বিশেষ করে নদীর বড় বড় বাঘাইর, আইড়, বোয়াল, কাতলা, পাঙ্গাস, সামুদ্রিক টুনা, ম্যাকরেল ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেচা-কেনা হয়। তবে চাষকৃত বিভিন্ন ছোট বড় আকারের মাছও পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। 

মেলা চলাকালে একসাথে প্রচুর বড় ও জীবিত মাছ পাওয়া যাওয়ার কারণ এ এলাকার অনেক মৎস্যচাষী কেবল মেলায় অধিক লাভে বড় মাছ বিক্রয়ের জন্য মাছ বড় করেন। তাছাড়া মেলায় বিক্রয়ের জন্য বেশ আগে থেকেই নদীতে ধৃত বাঘাইর, আইড় ইত্যাদি মাছ স্থানীয় পুকুরগুলিতে বা অন্য জলাশয়ে হাপা করে বা বেঁধে রাখা হয়। 

আবার মেলা চলাকালে পার্শ্ববর্তী গোলাবাড়ী আড়তে আসা মাছবাহী গাড়ীগুলি সরাসরি মেলাতেই চলে আসে, মেলা থেকেই বাইরের বিক্রেতারা মাছ সংগ্রহ করেন। 

মেলার সময় অতিথি ও ঝি-জামাই আপ্যায়নের জন্য বড় মাছের ব্যাপক চাহিদা থাকায় গাবতলীর অন্যান্য বাজারেও দেখা যায় বড় বড় মাছে একাকার। এছাড়াও কাঠের আসবাবপত্র, বাঁশ ও বেতের সামগ্রী, লৌহজাত দ্রব্যাদি, ফলমূল, নানা ধরণের মিষ্টি ও মিষ্টিজাত দ্রব্য এবং প্রচুর চুন মেলায় পাওয়া যায়। 

তাছাড়া মেলা উপলক্ষে বিনোদনের জন্য সার্কাস, নাগরদোলা ও পালাগানের আয়োজন করা হয়। মেলাকে কেন্দ্র করে আশপাশের গ্রামগঞ্জের সবাই তাদের জামাই-ঝিকে নিমন্ত্রণ করেন ও বড় আকৃতির মাছ দ্বারা আপ্যায়ন করেন। কৃষকেরা প্রয়োজনীয় ঘরোয়া সামগ্রী ছাড়াও সারা বছরের পান খাওয়ার চুন পর্যন্ত মেলা থেকে সংগ্রহ করেন।
-
কিছু_প্রয়োজনীয়_তথ্য:

১। মেলার পাশাপাশি আপনি দেখে আসতে পারেন ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়। শহর থেকে খুব কাছেই।
২। বগুড়া শেরপুরের বিখ্যাত দই খাওয়ার কথা যেন ভুলবেন না।
৩। নতুন জায়গায় ঘোরাঘুরির সময় অবশ্যই দরদাম আগে থেকে জেনে নিবেন।
৪। স্থানিয়রা অনেক হেল্পফুল আছে কিন্তু তবুও তাদের সাথে অযথা বিরোধে জড়াবেন না।
৫। দর্শনীও স্থানগুলো অবশ্যই পরিস্কার পরিছন্ন রাখবেন।
............

ভাল লাগলে নীচে কমেন্ট করুন......... ও শেয়ার করুন

এক প্রেমিকের জন্য প্রাণ দিল ২ বোন

অনলাইন ডেস্ক   এক প্রেমিকের জন্য বিষপানে আত্মহত্যা করেছে মামাতো-ফুফাতো দুই বোন। ঘটনাটি ঘটেছে রংপুর নগরীর ৩১নং ওয়ার্ডের শেখপাড়া গ্রামে।  

এক প্রেমিকের জন্য প্রাণ দিল ২ বোন

নিহতরা হলেন- নগরীর দর্শনা বছিরন নেছা স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী রাতুল (লতা) এবং রাতুলের ফুফাতো বোন নাজিরদিগর স্কুলের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী অরণী আক্তার অন্নি।  

পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, রাতুলের সঙ্গে মুসলিম এইড কারিগরি স্কুলের ডিপ্লোমা অধ্যয়নরত ছাত্র মেরাজুলের তিন বছর ধরে প্রেম চলছিল। কিন্তু সম্প্রতি দুজনের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। 

পরে অরণী আক্তার অন্নির সঙ্গে প্রেম জমে ওঠে মেরাজুলের। এ নিয়ে দুই বোনের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। অভিভাবকরা বিষয়টি জানতে পেরে দুই বোনকেই শাসন করেন। 

এর পরও অন্নির সঙ্গে মেরাজুলের প্রেম বেশ জমে ওঠে। সোমবার রাতে অন্নি যখন মেরাজুলের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলছিল, 

সেই সময় রাতুল অন্নির সঙ্গে এ বিষয় নিয়ে ঝগড়া শুরু করলে অভিভাবকরা তাদের দুজনকেই শাসিয়ে সকালে তাদের ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন। 

এর পর মঙ্গলবার সকালে রাতুল ও অন্নি দুই বোনই বিষপান করে। গুরুতর অবস্থায় অভিভাবকরা তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে রাতে রাতুল এবং বুধবার ভোরে অন্নির মৃত্যু হয়।  

দুই বোনের প্রেমিক মেরাজুল তাদের মৃত্যুর সংবাদ শুনে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।  
রংপুর কোতোয়ালি থানার ওসি বাবুল মিঞা জানান, পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ভালোবাসার কোন দিন ক্ষণ লাগে নাকি? প্রতিদিন ই তো ভালোবাসা দিবস।

ভালোবাসার কোন দিন ক্ষণ লাগে নাকি? ? মন ভালো থাকলে প্রতিদিন ই তো ভালোবাসা দিবস।  

ভালোবাসার-কোন-দিন-ক্ষণ-লাগে-নাকি?-প্রতিদিন-ই-তো-ভালোবাসা-দিবস।


আমরা শুধু শুধু সব জিনিস কেই নেতিবাচক ভেবে নেই। কৈ একটা ফুল কিনে আপনি যদি আপনার মাকে গিয়ে বলেন " মা" আমি তোমাকে ভালোবাসি । জানেন, আপনার মা কতটা খুশি হবে?? আপনি জানেন না।  

সপ্তাহ খানেক আগে থেকেই এই 14 ফেব্রুয়ারির স্ট্যাটাস দেখতে দেখতে জীবন শেষ । তাই ভাবলাম আমাকে ও একটু কলম ধরতে হবে।  

আচ্ছা, আপনি কখনও আপনার বাবা কে জরিয়ে ধরে বলেছেন বাবা তোমাকে ভালোবাসি? ? আমি বলেছিলাম  (তবে মনে মনে) ।  

আমাদের কত লজ্জা কত ভয় কত সংশয় কাজ করে মা বাবাকে ভালবাসতে গেলে।।  অথচ কোন মেয়ে বন্ধু বা ছেলে বন্ধু কে এটা বলতে খুব মজা লাগে, তখন আলাদা একটা অনুভূতি কাজ করে । ।। ভালবাসা পবিত্র একে মিছেমিছি অপবিত্র করবেন না ।  

একজন স্বামী তার স্ত্রীকে,  স্ত্রী তার স্বামী কে প্রতিদিন ই তো ভালোবাসে । কৈ তাদের জন্য কি ভালোবাসার আলাদা দিন লাগে?? .... 

একজন মা তাঁর সন্তান কে কতোটা ভালোবাসে তা আপনি মা / বাবা না হলে বুঝতে পাবেন না । আপনি কি জানেন, আপনাকে গর্ভে ধারণ করে 10 মাস সময় অতিবাহিত করতে মায়ের কতোটা কষ্ট হয়েছে?  আপনি যখন বাড়ির বাহিরে থাকেন তখন আপনার মা কতটা টেনশন করে আপনি কখনও কল্পনা করেছেন? ?? করেন নি.... 

আপনি খেয়েছেন কি না? আপনার শরীর সুস্থ আছে কি না? আপনি ভালো আছেন কি না? সব সব কিছু নিয়ে ই আপনার মা আপনার জন্য চিন্তা করে ।  তাকে কখনও কষ্ট দিয়েন না।  

একজন পিতা তাঁর সন্তান কে কিন্তু ঠিকই ভালোবাসে। বাবারা তাঁর সন্তানের জন্য ঠিক ই চিন্তা করে । ভালোভাবে পড়াশোনা হচ্ছে কি না??  কোন কিছু দরকার কি না??  কোন বিষয়ে কোন অসুবিধা হচ্ছে নাকি?  আরো অনেক অনেক কিছু চিন্তা করে ।  

আপনি হয়তো জানেন ও না আপনার জন্য আপনার বাবা কি কি করেছে ।  জানেন, আপনি বন্ধুদের সাথে ভাল পরিবেশ মিশেন তাই আপনার বাবা পুরনো সার্ট বা পাঞ্জাবি পড়েই ঈদ টা কাটায়। কিন্তু আপনার জন্য? ??  

আপনার জন্য: বছরের সেরা পোষাক না হলেও অন্তত নতুন পোষাক কিনে দেন।।  

হয়তো অফিস থেকে বাসায় দেরিতে ফিরে দেখে কলিজার টুকরা টা ঘুমিয়ে গেছে। তবুও কিন্তু ঘুমন্ত কলিজা কে কপালে চুমু দিয়ে ভালোবাসার খোরাক টা পূরণ করে।  

একজন ভাই/বোন তার ছোট ভাই বোন কে  ভালবাসার জন্য কি আলাদা দিন খোঁজে? ?? দিন শেষে এখানে ওখানে আড্ডা মেরে এসেও কিন্তু ছোট ভাই বোনের জন্য চকলেট নিয়ে আসে। তাদের আবদার গুলো পূরণ করে।  

তারা তো প্রতিদিন ই ভালোবাসে , তারা তো কোন দিন খোঁজে না ।।  তাহলে আপনি কেন দিন খুঁজছেন?  

আপনি হয়তো জানেন কিংবা জানেন না। ভেলেন্টাই ডে তে কী নির্মম ঘটনা ঘটেছিল। আপনি কি ভাবছেন? আজকের দিনে বান্ধবীকে 5 টাকার গোলাপ ফুল 50 টাকায় কিনে গিফ্ট করলেই ভালোবাসা হয়ে গেলো?? ।।  

আপনি কি চাইবেন আপনার সন্তান এসব করুক? আপনার মা বাবা,  আত্মীয়,  দেখলে আপনাকে কি বলবে?? আমরা তো একটা সমাজে বসবাস করি। সমাজ বলে তো একটা কথা আছে? ??  

আমরা মুসলিম,  আমাদের ধর্ম ইসলাম । আর ইসলামে এসব অপবিত্রতাকে প্রশ্রয় দেয় না।।  আসুন আজকের ভালোবাসা টা সৃষ্টিকুলের প্রতি দেই। আল্লাহ্ তায়ালার সৃষ্টি কে ভালোবাসি।।  

মহান আল্লাহ্ তায়ালার বানী : তোমরা জমিনের বাসিন্দাদের সাথে ভালো ব্যবহার করো, আসমান বাসি তোমাদের সাথে ভালো ব্যবহার করবে।।  ।। 

এতক্ষণ কি আমার উপর রাগ করেছেন? ভাবছেন আমি ভালবাসার বিরোধী?  ভালোবাসার বিরোধী আমি না। আপনি ভালোবাসুন তবে পবিত্র রেখে ।।  

ভুল গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি তে দেখবেন। ধন্যবাদ  

Tuesday, February 13, 2018

২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ফোর-জি সেবা চালু করছে গ্রামীনফোন ও বাংলালিংক ।।

নিউজ ডেস্কঃ আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি ফোর-জি ইন্টারনেট সেবা অনুমোদন দেওয়া হবে, যাতে ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে এ সেবা দেওয়া যায়.।  


২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ফোর-জি সেবা চালু করছে গ্রামীনফোন ও বাংলালিংক ।।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) আয়োজনে মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা ক্লাবে ফোর-জি ইন্টারনেট সেবরা তরঙ্গ নিলাম শুরু হয়।  

নিলাম শেষে সংবাদ সম্মেলনে বিটিআরসি চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ এ কথা বলেন। নিলামে অংশ নিয়ে চর্তুথ প্রজন্মের সেবার জন্য গ্রামীণফোন ও বাংলালিংক ১৫.৬মেগাহার্টজ তরঙ্গ কিনেছে। ১৮০০ মেগাহার্টজে গ্রামীণফোন ৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ কিনেছে।  

২১০০ মেগাহার্টজে বাংলালিংক কিনেছে ৫ মেগাহার্টজ এবং ১৮০০ মেগাহার্টজে কিনেছে ৫.৬ মেগাহার্টজ তরঙ্গ। ১০ শতাংশ ভ্যাট ধরে ১৫.৬ মেগাহার্টজ তরঙ্গের মূল্য পাঁচ হাজার ২৬৮ কোটি ৫১ লাখ টাকা। 

এ তরঙ্গ কেনার মাধ্যমে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো আধুনিক ও দ্রুতগতির ফোর-জি সেবা দিতে সক্ষম হবে। পাশাপাশি থ্রি-জি সেবার মান বৃদ্ধি ও তথ্যপ্রযুক্তি নিরপেক্ষতা বাড়বে।

Sir Muhammad Azizul Haque স্যার মুহাম্মদ আজিজুল হক এর জীবনী

Sir Muhammad Azizul Haque


Sir-Muhammad-Azizul-Haqu-স্যার-মুহাম্মদ-আজিজুল-হক


KCSI, CIE (27 November 1892 – 23 March 1947) 
(Bengali: স্যার আজিজুল হক, also known as Muhammad Azizul Huq or Mohammad Azizul Huque) was a Bengali lawyer, writer and public servant. 

He studied at Presidency College and University Law College in Calcutta. He worked to better the condition of Muslim people, primarily in the rural farmlands. 

This led him to work with many notable Muslim politicians of the subcontinent, including Sher-e-Bangla A.K. Fazlul Haque, Sir Abdulla Suhrawardy, Sir Salimullah and Muhammad Ali Jinnah. 

He remained friends with many throughout his life  - Sir Azizul Haque Native name আযিযুল হক Born1892 Shantipur, West Bengal, India. Died 1947 Occupation Advocate, diplomatSpouse(s)Kaniz Khatun He was the speaker of the Bengal Legislative Assembly.  

Early life and education  

Azizul Haque was born on 27 November 1892 in Shantipur in West Bengal, India. His father was the well-known writer, poet and journalist Md. Mozammel Haque. 

He was a talented student and completed his primary education at Santipur Muslim School and passed the "Entrance Examination" in 1907 to enter University. 

He received his B.A from the prestigious University of Calcutta with distinction in 1912 and later received the B.L ( Bachelor of Law ) degree from Calcutta University Law College  Contribution  

He initiated his working life as a practising advocate in Krishnanagar Judges' Court at Nadia in 1915. He experienced enormous success as a lawyer became and quickly became well known for his work. 

He was soon promoted to the position of Public Prosecutor for the Nadia district. He received the title "Khan Bahadur" from the British in 1926. He held the post of vice-chairman of Nadia Zilla Board between 1926 and 1934. 

He later became chairman of Krishnanagar Municipality in 1933.[] He was appointed as the Education Minister for Bengal in 1934. As an education minister he tried to obliterate illiteracy in Bengal. 

It was he who first introduced a bill for free primary education to all. During his tenure, Bengal experienced unprecedented growth in its educational infrastructure. 

Under his direction, many new schools were built and school systems were organised in cities and rural areas.  He was the former speaker of Legislative Assembly of undivided Bengal. 

He was the "Vice-Chancellor" of Calcutta University during the period from 1939 to 1942. He introduced a new Islamic studies curriculum and created the "Islamic History and Culture" department in that university. 

He held the post of High Commissioner of India to London in 1942–43. After returning to India, he became a member of the "viceroy's Executive Council." As a cabinet member, he oversaw various aspects of government especially education and distribution of food. 

During his time in this seat, he worked alongside well-known viceroys like Lord Linlithgow and Lord Wavell. In 1939, a college was established in his name at Bogra, which is now in Bangladesh. 

He was honoured with the distinction of the Doctor of Letters degree by Calcutta University.  Haque was given the title of Khan Bahadur by the British Government, appointed a CIE in 1937 knighted in the 1941 New Year Honours List, and appointed a KCSI in the 1946 Birthday Honours List. 

However, he subsequently renounced his British honours in protest against the government.  Haque died on 23 March 1947 in Calcutta.  Sir Azizul Haque, Order of the Indian Empire Certificate.  

Major works  
Haque's literary works include:  
History and Problems of Moslem Education in Bengal (1917)Education and Retrenchment (1924)The Man Behind the Plough (1939)The Sword of the Crescent MoonCultural Contributions of Islam to Indian HistoryA Plea for Separate Electorate in Bengal (1931)

বাংলায় পড়ুন