বগুড়া উত্তর ডটকম (ইমরান হোসেন ইমন, ধুনট প্রতিনিধি: বগুড়ার ধুনট পৌর এলাকার পূর্বভরনশাহী গ্রামের ইছামতি নদীর তীরে তিন দিন ব্যাপি আঞ্চলিক বিশ্ব ইজতেমা শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার ফজরের নামাজ আদায়ের পর বগুড়া মার্কাস মসজিদের মুরব্বী মুফতি মাওলানা আলাউদ্দিন সাহেবের উদ্বোধনী আম বয়ানের মধ্য দিয়ে ইজতেমা শুরু হয়। ইজতেমা শুরু এক দিন আগে থেকেই দেশী-বিদেশী মুসল্লিগনের পদচারনায় মুখরিত হয়ে ওঠে ইজতেমা ময়দান। বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে ইজতেমার ময়দান কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। ইজতেমার আশপাশে মুসল্লিগনের নিত্য প্রয়োজনীয় সকল ধরনের দোকানপাটও গড়ে উঠেছে।
ইজতেমার সূরা সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, টঙ্গির বিশ্ব ইজতেমা সফল করতে ঢাকার কাকরাইল মসজিদের তত্বাবধায়নে এই প্রথম পৌর এলাকার ইছামতি নদীর তীরে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ইজতেমায় চাঁদ, জর্ডান, মরক্ক ও তিউনিশিয়া সহ আরো কয়েকটি দেশের বিদেশী মুসল্লিগন এবং দেশের বিভিন্ন এলাকার মুসল্লিগণ জামাত বন্দি হয়ে অংশ নিয়েছেন। ইজতেমায় বাদ জোহর বয়ান করেন ঢাকার কাকরাইল মসজিদের মুরব্বী মাওলানা আব্দুর রহিম সাহেব।
তিনি তার বয়ানে ঈমান ও আমল মজবুত করতে মুসল্লিদের হযরত মোহাম্মদের (সা:) সুন্নত ও আদর্শ নিয়ে আল্লাহ্র রাস্তায় বের হওয়ার আহবান জানান। এছাড়া বাদ আছর মাওলানা রেজাউল করিম সাহেব এবং বাদ মাগরিব ঢাকার কাকরাইল মসজিদের মুরব্বী মাওলানা আব্দুল মতিন সাহেব বয়ান করেন। এসময় মুসল্লিদের সুবাহান আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ্, আল্লাহু আকবর ধ্বনীতে মুখরিত হয় ইজতেমা ময়দান। শনিবার ফজরের নামাজ আদায়ের পর আখেরী মোনাজাতের মধ্য দিয়ে এই ইজতেমার সমাপ্তি ঘটবে।
তিনি তার বয়ানে ঈমান ও আমল মজবুত করতে মুসল্লিদের হযরত মোহাম্মদের (সা:) সুন্নত ও আদর্শ নিয়ে আল্লাহ্র রাস্তায় বের হওয়ার আহবান জানান। এছাড়া বাদ আছর মাওলানা রেজাউল করিম সাহেব এবং বাদ মাগরিব ঢাকার কাকরাইল মসজিদের মুরব্বী মাওলানা আব্দুল মতিন সাহেব বয়ান করেন। এসময় মুসল্লিদের সুবাহান আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ্, আল্লাহু আকবর ধ্বনীতে মুখরিত হয় ইজতেমা ময়দান। শনিবার ফজরের নামাজ আদায়ের পর আখেরী মোনাজাতের মধ্য দিয়ে এই ইজতেমার সমাপ্তি ঘটবে।
এদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে ইজতেমার ময়দান পরিদর্শন করেন বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা বিপিএম। ইজতেমা পরিদর্শনকালে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ধর্মপ্রাণ মুসল্লিগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইজতেমা প্রাঙ্গনে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় ২০০ জন সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন।
No comments:
Post a Comment